মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বিগ বি কে রাখি পরিয়ে দুর্গাপুজোয় আসার নিমন্ত্রণ করলেন

সংগৃহীত-ছবি টুইটার

উত্তরাপথঃ দিন কয়েক আগে অমিতাভ-জয়া বচ্চনের থেকে জলসায় আসার আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় সেই কথা তিনি নিজেই জানিয়েছিলেন। সেইমতোই মুম্বই পৌঁছেই এদিন বিকাল সাড়ে ৫টা নাগাদ সোজা অমিতাভ বচ্চনের বাংলো জলসাতে আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার আপ্যায়ণে এগিয়ে এলেন জয়া বচ্চন, অভিষেক বচ্চন, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন সহ পরিবারের সব সদস্যরা। তাঁদের সকলের সঙ্গে কথা বলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। তারপরেই অমিতাভ বচ্চনের হাতে তিনি রাধি পরিয়ে দেন ।

এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্গাপুজোয় অমিতাভ-জয়া বচ্চনকে কলকাতায় আসার আমন্ত্রণ জানান । অমিতাভ বচ্চনের বাংলো জলসা থেকে বের হওয়ার সময়ে তেমনটাই জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ওনাকে (অমিতাভ বচ্চন) আমি আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এবারও শাহরুখ, সলমন ও অনিল কাপুর যাবে। আমি আজকে ওনাকে (অমিতাভ বচ্চন) রাখি পড়িয়েছি। আজকের দিনে আসতে পেরে ভালো লাগছে।’ সূত্রের খবর, কলকাতায় দুর্গাপুজোর সময়ে আসতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে এখনও কিছু স্পষ্ট ভাবে বলেননি বিগ বি। কিন্তু জানা গিয়েছে, বিষয়টিতে সম্মতি জানিয়েছেন জয়া বচ্চন।

প্রসঙ্গত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয়া বচ্চনকে ঘরের মেয়ে আর অমিতাভকে বাংলার জামাই। সব সময়ই বলিউডের এই তারকা দম্পতিকে এভাবেই সম্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই প্রতিবারই কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে তাদের আসার আমন্ত্রণ জানান । অন্যদিকে বিগবিও কলকাতায় পা রাখলেই একবার অন্তত দেখা করেন তাঁর প্রিয় দিদি মমতার সঙ্গে।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


কৃষ্ণগহ্বরের "ছায়া" ও "ছবি"

ড. সায়ন বসু: ১৭৮৩ সালে ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John Michell) ‘ডার্ক স্টার’ (dark stars) শিরোনামে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন। তার গবেষণা পত্রের বিষয়বস্তু ছিল "বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু যার মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত পালাতে পারে না"। এখান থেকেই মূলত কৃষ্ণগহ্বরের (Black Hole) ধারণা আসে এবং এটি নিয়ে গবেষনা ও অনুসন্ধান শুরু হয়। পরবর্তিতে অবশ্য এটি বিজ্ঞান মহলে একটি অযৌক্তিক তত্ত্ব হিসেবে বেশ অবহেলার স্বীকার হয়। আলোর মত কোন কিছু বেরিয়ে আসতে পারবে না এমন একটি তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের কাছে বেশ অযৌক্তিক মনে হয়েছিল। তাই ধীরে ধীরে থেমে যায় কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে গবেষনা। .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top