Jadavpur University: লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শৌচালয় গড়ে পথ দেখাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়

উত্তরাপথ

ছবি- সংগৃহীত

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University)মানেই নতুন কোনও পদক্ষেপ। এবার আবার লিঙ্গ নিরপেক্ষ শৌচালয় গড়ে নজির গড়ল । পুরুষ, মহিলা বা রূপান্তরকামী-সকলের জন্য ক্যাম্পাসে খুলে দেওয়া হল লিঙ্গ নিরপেক্ষ শৌচালয়। অর্থাৎ সব লিঙ্গ পরিচিতির ব্যক্তিরাই ব্যবহার করতে পারবেন এই শৌচালয়টি। যার প্রথমটি গত সোমবার ইংরেজি বিভাগে চালু হয়েছে। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগেও একটি শৌচালয়কে লিঙ্গ নিরপেক্ষ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এভাবেই আগামীতে ক্যাম্পাসের প্রতিটি ভবনে একটি করে লিঙ্গ নিরপেক্ষ শৌচালয় গড়ে তুলতে সচেষ্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পুরুষ ও মহিলা, সাধারণত এই দুই লিঙ্গের জন্য থাকে পৃথক পৃথক শৌচালয়। কিন্তু, এই দুই ভাগের মধ্যে কোনটি ব্যবহার করবেন রূপান্তরকামীরা? এই প্রশ্ন তুলে মূলত তাঁদের স্বার্থেই দীর্ঘদিন ধরে লিঙ্গ নিরপেক্ষ শৌচালয়ের দাবি জানিয়ে আসছিল যাদবপুরের পড়ুয়াদের একটা বড় অংশ। ছাত্র ইউনিয়নগুলির তরফেও বহুবার এই দাবি জানানো হয়েছে। তাঁদের দাবিকে মান্যতা দিয়েই প্রথম লিঙ্গ নিরপেক্ষ শৌচালয় গড়ে তোলা হয়েছে বলে জানা গেছে।  

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


মানুষে মানুষে ঐক্য কীভাবে সম্ভব

দিলীপ গায়েন: হিন্দু,মুসলমান,ব্রাহ্মণ,তফসিলি।সকলেই মানুষ।কিন্তু এদের মধ্যে যে ব্যবধান তা হলো ধর্ম ও সাংস্কৃতিক। এই ব্যবধান মুছতে পারলে একাকার হওয়া সম্ভব। যারা বলছে আর্থিক সমতা প্রতিষ্ঠা হলে ব্যবধান মুছে যাবে, তাদের কথাটি বোধ হয় সঠিক নয়।তার প্রমাণ গরিব ও শ্রমিক শ্রেণীর মধ্যে আর্থিক ব্যবধান নেই। অথচ জাতিভেদ রয়ে গেছে। তেমনি কিছু ব্যতিক্রমী ঘটনা ব্যতীত ধনী ও শিক্ষিত সমাজে আর্থিক সচ্ছলতা থাকলেও জাতিভেদ রয়ে গেছে। একমাত্র হাসপাতালে বা চিকিৎসা ব্যবস্থায় জাতিভেদ নেই।কারণ সেখানে তো প্রচলিত ধর্মজাত প্রভেদ বা পরিচয় নেই। আছে মেডিসিন, যা সম্পূর্ণ বিজ্ঞান। কারোর ধর্ম বা জাত দেখে প্রেসক্রিপশন হয় কি? এখানে মানুষের একমাত্র এবং শেষ পরিচয় সে মানুষ। .....বিস্তারিত পড়ুন

রাহুলের ভারতজোড় সাফল্য পেলেও, অভিষেক কি পারবে ?

উত্তরাপথ: রাহুল গান্ধীর ১৪৬ দিনের প্রায় ৩৮৫০ কিলোমিটার ভারতজোড় যাত্রার সাফল্য কংগ্রেস ঘরে তুলতেই তৃনমূলের নতুন উদ্যোগ জনসংযোগ যাত্রা।এই যাত্রায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ৬০ দিনে ৩,৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ " জনসংযোগ " করবেন। উত্তরবঙ্গের কোচবিহার জেলার দিনহাটা থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা রাজ্যের সবচেয়ে দক্ষিণ প্রান্ত দক্ষিণ ২৪ পরগণার কাকদ্বীপে শেষ হবে। এই পুরো যাত্রায় অভিষেক মোট ২৫০টি সমাবেশে ভাষণ দেবেন। এখন প্রশ্ন তৃণমূল তথা অভিষেকের জনসংযোগ যাত্রার প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে। কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর ভারতজোড় যাত্রার উদ্দেশ্য .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top