জঙ্গলমহলে হলুদ বাহিনী আগামীতে তৃণমূলের মাথা ব্যথার কারণ

উত্তরাপথ

ছবি সংগৃহীত

পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর হলুদ আবীরে ভরে গেছে জঙ্গলমহল। ২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনের রাজনৈতিক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল জঙ্গলমহল । আকর্ষণের এই কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠার অন্যতম কারণ নিঃসন্দেহে কুড়মি আন্দোলন। এই জঙ্গলমহল নিয়ে শাসকদলের মাথা ব্যাথা যেমন রয়েছে, তেমন রাজনৈতিক উৎকণ্ঠা রয়েছে বিজেপির ।

শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস এই নির্বাচনে অনেকটাই নিজেদের জমি উদ্ধার করতে পেরেছে সন্দেহ নাই । অন্যদিকে প্রথমবার লড়াইয়ের ময়দানে কুড়মি সমর্থিত নির্দল, আর নেমেই বাজিমাত, জঙ্গলমহলে দ্বিতীয় স্থানে ।

কুড়মি সমর্থিত নির্দল প্রার্থীদের না আছে কোনও ইলেকশন strategist, না দিয়েছে নির্বাচনের আগের দিন রাতে ৫০০ টাকা ,না দিয়েছে কোনও ভাতা আর এদের বিরুদ্ধে ভোট লুটের কোনও অভিযোগ কেউ করেনি।

শুধুমাত্র একটি এজেন্ডা,আমাদের জাতিসত্তা ফিরিয়ে দিন ,আর এতেই বাজিমাত। নির্বাচনের পর জঙ্গলমহলে সবুজ এক নম্বরে থাকলেও লাল-গেরুয়াকে হারিয়ে হলুদ বাহিনী জঙ্গলমহলে দ্বিতীয় স্থানে। যা আগামী দিনে তৃণমূলের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


কৃষ্ণগহ্বরের "ছায়া" ও "ছবি"

ড. সায়ন বসু: ১৭৮৩ সালে ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John Michell) ‘ডার্ক স্টার’ (dark stars) শিরোনামে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন। তার গবেষণা পত্রের বিষয়বস্তু ছিল "বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু যার মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত পালাতে পারে না"। এখান থেকেই মূলত কৃষ্ণগহ্বরের (Black Hole) ধারণা আসে এবং এটি নিয়ে গবেষনা ও অনুসন্ধান শুরু হয়। পরবর্তিতে অবশ্য এটি বিজ্ঞান মহলে একটি অযৌক্তিক তত্ত্ব হিসেবে বেশ অবহেলার স্বীকার হয়। আলোর মত কোন কিছু বেরিয়ে আসতে পারবে না এমন একটি তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের কাছে বেশ অযৌক্তিক মনে হয়েছিল। তাই ধীরে ধীরে থেমে যায় কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে গবেষনা। .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top