এক ভক্ত নেইমারকে দিলেন নিজের সব সম্পত্তি  

উত্তরাপথ

ব্রাজিল সুপারস্টার নেইমারের অর্থের কোনো অভাব নেই। বিপুল ধনসম্পত্তির মালিক তিনি। সেই নেইমারকেই কিনা নিজের সব সম্পত্তি দান করে দিলেন এক ভক্ত ৩০ বছর বয়সী ওই ভক্ত নাকি নিজের সম্পত্তি দিয়ে যেতে নেইমার ছাড়া আর কাউকে দেখেন না। তবে গণমাধ্যমে তিনি নিজের নাম প্রকাশ করেননি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মেত্রোপোলেসকে ওই ভক্ত বলেন, ‘আমি তাকে পছন্দ করি। তাকে আমি খুব ভালোভাবে চিনি। আমি পরিবারকেন্দ্রিক মানুষ; অনেক অপবাদ সয়েছি। তার বাবার সঙ্গে নেইমারের সম্পর্ক আমাকে নিজের বাবার সঙ্গে অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয়, যিনি মারা গেছেন।

আমার শরীরের অবস্থা ভালো নয়। এই কারণে, আমি সত্যিই দেখছি যে আমার সম্পত্তি দিয়ে যাওয়ার মতো কেউ নেই… আমি চাই না সরকার কিংবা আমার সঙ্গে যোগাযোগ না থাকা আত্মীয়-স্বজন আমার সম্পত্তি নিয়ে যাক।’

জানা গেছে, আগেও নেইমারকে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু আইনি বাধা ছিল।এবার উইল করার মাধ্যমে তিনি নেইমারকে সম্পত্তি লিখে দিলেন। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয় করা ফুটবলারদের একজন নেইমার। ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে তিনি আনুমানিক আট কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় করবেন। ওই ভক্ত আরো বলেন, ‘আমি জানি, সবচেয়ে বড় কথা তিনি লোভী নন, এখনকার দিনে যা বেশ বিরল।’

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


৩৬ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল: হাইকোর্ট ও পর্ষদের টানাপড়েন অব্যাহত   

উত্তরাপথ: সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রাথমিকের ৩৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে আর তাই নিয়ে শুরু হয়েছে যুক্তি ও পাল্টা যুক্তির খেলা। বিচারপতির বক্তব্য পশ্চিমবঙ্গের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের সময় এই শিক্ষকেরা অপ্রশিক্ষিত ছিলেন আর এই 'অপ্রশিক্ষিত প্রাথমিক শিক্ষকদের' নিয়োগ করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা এবং সাহায্যপ্রাপ্ত বিদ্যালয়ে। এই পদ্ধতির ত্রুটির কারণে এই শিক্ষকদের নিয়োগ বাতিল করা হল। .....বিস্তারিত পড়ুন

যুক্তিবাদী আন্দোলনের পথিকৃৎ প্রবীর ঘোষও আমি

ড. জীবনকুমার সরকার: ৭ এপ্রিল ২০২৩ প্রয়াত হলেন যুক্তিবাদী আন্দোলনের পথিকৃৎ প্রবীর ঘোষ। তাঁর প্রয়াণে দেশ ভারাক্রান্ত। যুক্তিবাদীরা চরম মর্মাহত। আমিও। তাঁর সঙ্গে কীভাবে জড়িয়েছিলাম সে এক ইতিহাস। ১৯৯৪ সালে মাধ্যমিক পাস করে গাজোল হাইস্কুলে সবে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছি। নতুন বইয়ের মধ্যে ডুবে আছি। আর নিয়মিত ক্লাস করছি। এইভাবে পুজোর ছুটি এসে যায়। পুজোর ছুটির আগের দিন অর্থাৎ যেদিন স্কুল হয়ে এক মাসের জন্য বন্ধ থাকবে স্কুল, সেইদিন আমি আর রাজেন লাইব্রেরীতে যাই। রাজেন আমার ছাত্রজীবনের সেরা বন্ধু। দুজনে কী বই নেবো, কী ধরনের বই নিয়ে .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top