ছাত্রের সংখ্যা কম, অনুপাতে শিক্ষক বেশী,তাই কো-এড স্কুলে পরিবর্তন

উত্তরাপথ

রামপুরহাটের ড: এস এম বিদ্যায়তন স্কুলে ছাত্রের সংখ্যা ক্রমেই কমছে। কিন্তু শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছে যথেষ্ট। তাই পড়ুয়া সংখ্যা বাড়ানোর লক্ষ্যে ছেলেদের স্কুল থেকে কো-এড স্কুলে পরিবর্তিত করা হল। জানা গিয়েছে, ওই স্কুলে দীর্ঘদিন ধরে পড়ুয়া সংখ্যা অত্যন্ত কম৷ অথচ উসশ্রী পোর্টালের দরুণ স্কুলে অনেক শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন৷ কিন্তু সেই তুলনায় ছাত্র সংখ্যা অত্যন্ত কম। সমস্যা সমাধানে স্কুল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রাথমিক স্কুলগুলিতে যায় ছাত্র সংগ্রহের উদ্দেশ্যে।এমনকি গত বছর স্কুলের ভর্তির ফি শূন্য করে দেওয়া হয়। তাতে ছাত্র সংখ্যা কিছু বাড়লেও। আশানুরূপ ফল মেলেনি। তাতেই স্কুল কর্তৃপক্ষ ড: এস এম বিদ্যায়তন স্কুলটিকে কো-এড স্কুলে পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই মত আবেদন করা হয় শিক্ষা দপ্তরে। অবশেষে এই শিক্ষাবর্ষ থেকে ছাত্রীরাও ভর্তি হতে পারবেন রামপুরহাটের ড: এস এম বিদ্যায়তন স্কুলে।  

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


 সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গের ছোট-বড় যে কোনও নির্বাচন মানেই রাজনৈতিক হিংসা । সদ্য অনুষ্ঠিত পঞ্চায়েত নির্বাচনও তার ব্যতিক্রম নয়।রাজনৈতিক হিংসা যাতে না হয় নির্বাচনে তার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার পরও হিংসা অব্যাহত থাকল, সারা রাজ্যজুরে ঘটল তেরোটি মৃত্যুর ঘটনা ।পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে  ঘট হিংসা রাজ্যের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সহ নাগরিকদের ভোটাধিকার নিয়ে আমাদের সামনে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আমাদের রাজ্যে চলতে থাকা রাজনৈতিক হিংসার পেছনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ একাধিক কারণ থাকলেও বেকারত্ব সহ দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতি এর প্রধান কারণ । দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতির কারণে বেশীরভাগ গ্রামীন এলাকার মানুষদের অর্থনৈতিক উপার্জনের সুযোগ খুব কম। বিশেষত স্বল্প শিক্ষিত সেই সব মানুষদের যারা না পায় সরকারি চাকুরি না পারে ঠিকা শ্রমিকের কাজ করতে, গ্রামীন অর্থনীতিতে বিশাল সংখ্যক মানুষ এই শ্রেনীর অন্তর্গত .....বিস্তারিত পড়ুন

Renewable Energy: জাপানি প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে নবায়নযোগ্য শক্তি প্রযুক্তির প্রস্তাব করেছেন

উত্তরাপথ: সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সাথে নবায়নযোগ্য শক্তিতে (Renewable Energy) দেশের উন্নত প্রযুক্তি ভাগ করার প্রস্তাব করেছেন। মূলত  জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমিত করার এবং জীবাশ্ম জ্বালানীর উপর নির্ভরতা হ্রাস করার ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে । সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত দীর্ঘদিন ধরে তাদের তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল মজুদের জন্য পরিচিত, যা তাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে উভয় দেশ তাদের কার্বন পদচিহ্ন (Carbon Emission) কমাতে এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে তাদের শক্তির উৎসগুলির পরিবর্তনে আগ্রহী .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top