ডঃ সায়ন বসুঃ নোবেল পুরস্কার সম্বন্ধে বিশ্ব প্রথম জানতে পারে ১৮৯৫ সালে, যখন সুইডিশ আবিষ্কারক, বিজ্ঞানী, এবং শিল্পপতি আলফ্রেড নোবেল তার উইল বা ইচ্ছাপত্রে এটির কথা উল্লেখ করেন। তিনি নোবেল পু
.....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃ প্রতি বছর মহালয়া থেকে শুরু করে টানা নয় দিন সারা রাজ্য মন্দের উপর ভালোর জয় উদযাপনের আনন্দে ব্যস্ত থাকে। তারা দেবী ও তার সন্তানদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তন নিয়ে একদিকে যখন আড়ম্ব
.....বিস্তারিত পড়ুন
ড. সায়ন বসুঃ অলিম্পিক, ক্রিকেট - ফুটবলের বিশ্বকাপ যেমন প্রতি চার বছর অন্তর এক একটি দেশে হয়, ঠিক তেমনই আরোও একটি আসর বসে প্রতি তিন বছর অন্তর| এ হলো জ্যোতির্বিজ্ঞানের আসর যার নাম ইন্টারন্যাশনা
.....বিস্তারিত পড়ুন
ড. নিমাইকৃষ্ণ মাহাতঃ সম্প্রতি আর জি কর কান্ড ও অন্যান্য কিছু ঘটনায় বাংলা তথা সমগ্র ভারতে নারীদের সম্মান, নিরাপত্তা, কাজের পরিবেশ ইত্যাদি বিষয়গুলি প্রশ্নের মুখে পড়েছে । কিন্তু মানভূমে স্
.....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃআমাদের শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইনসুলিন প্রয়োজন। শরীরে যখন ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়, তখন ডায়াবেটিস হয়। ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হল যখন আমাদের পেশী,
.....বিস্তারিত পড়ুন
ডঃ সায়ন বসুঃ নোবেল পুরস্কার সম্বন্ধে বিশ্ব প্রথম জানতে পারে ১৮৯৫ সালে, যখন সুইডিশ আবিষ্কারক, বিজ্ঞানী, এবং শিল্পপতি আলফ্রেড নোবেল তার উইল বা ইচ্ছাপত্রে এটির কথা উল্লেখ করেন। তিনি নোবেল পুরস্কার পাঁচটি ক্ষেত্রে প্রদানের নির্দেশ দেন: পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য এবং শান্তি। প্রথম নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয় ১৯০১ সালে, যা এই বিশেষ পুরস্কার প্রদানের ঐতিহ্যের সূচনা করে। প্রথম নোবেল পুরস্কার পদার্থবিদ্যায় প্রদান করা হয় ১৯০১ সালে, এবং এই পুরস্কার লাভ করেন উইলহেল্ম কনরাড রন্টজেন। তিনি এক্স-রে আবিষ্কারের জন্য এই সম্মান অর্জন করেন, যা চিকিৎসা ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এক বিপ্লব ঘটিয়েছিল। তিনি ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে কাজ করছিলেন, যা উচ্চ-ভোল্টেজের অধীনে গ্যাস-ভরা টিউবের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ তৈরি করে। একদিন তিনি লক্ষ্য করলেন যে তার টিউবটি কালো কাগজ দিয়ে ঢেকে রাখার পরও কাছের একটি ফ্লুরোসেন্ট স্ক্রিন উজ্জ্বল হচ্ছে। এর অর্থ ছিল, টিউব থেকে একটি নতুন ধরনের রশ্মি নির্গত হচ্ছে যা কাগজের ভেতর দিয়ে যেতে পারছে। তিনি এই নতুন রশ্মির নাম দেন "এক্স-রে" কারণ এটি ছিল একটি অজানা (অজ্ঞাত) রশ্মি। তাঁর আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তিনি দেখতে পান যে এই রশ্মি মানব শরীরের মাংসের মধ্য দিয়ে যেতে পারে, কিন্তু হাড় আটকে দেয়। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই প্রথমবার মানুষের হাড়ের ছবি তোলা হয়, যা এক্স-রে ইমেজিংয়ের ভিত্তি স্থাপন করে। এরকমই নানান আবিষ্কার যেগুলির মানবসভ্যতায় অবদান বিপুল, সেগুলিকেই নোবেল পুরস্কারের জন্যে মনোনীত করা হয় প্রতি বছর| ১৯০১ সাল থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে পদার্থবিদ্যায় মোট ১১৭টি নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে, যা ২২৫ জন বিজ্ঞানীর মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জন বারডিন একমাত্র ব্যক্তি যিনি দুবার ফিজিক্সে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন (১৯৫৬ এবং ১৯৭২ সালে)। প্রথম পুরস্কার পান ১৯৫৬ সালে ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের জন্য এবং দ্বিতীয়বার ১৯৭২ সালে সুপারকন্ডাক্টিভিটির তত্বের জন্য| তবে এই পুরস্কারটি ৬টি বছরে প্রদান করা হয়নি: ১৯১৬, ১৯৩১, ১৯৩৪, ১৯৪০, ১৯৪১ এবং ১৯৪২। .....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃ প্রতি বছর মহালয়া থেকে শুরু করে টানা নয় দিন সারা রাজ্য মন্দের উপর ভালোর জয় উদযাপনের আনন্দে ব্যস্ত থাকে। তারা দেবী ও তার সন্তানদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তন নিয়ে একদিকে যখন আড়ম্বরপূর্ণ উদযাপনে ব্যস্ত ঠিক সেইসময় উপজাতীয় সম্প্রদায় যারা নিজেদেরকে অসুর বা মুলনিবাসি বলে পরিচয় দেয় তারা ব্যস্ত তাদের আরাধ্য মহিষাসুরের পূজা করতে । উপজাতির মানুষেরা নির্দয়ভাবে তাদের রাজা মহিষাসুরের মৃত্যুতে শোক পালন করতে নিজেদের ঘরের ভিতর তালাবদ্ধ করে রাখে উৎসবের কয়দিন।তাদের কাছে দেবী দুর্গা উচ্চ বর্ণের প্রতিনিধি, তিনি তাদের রাজা মহিষাসুরকে প্রতারিত করে হত্যা করেছিলেন।আদিবাসীরা মনে করেন দুর্গা পূজা আসলে উচ্চ বর্ণের দ্বারা আদিবাসীদের উপর আধিপত্য অর্জন পালনের এক উৎসব। এবার আসা যাক অসুর জাতি প্রসঙ্গে, অসুর হল ভারতের একটি ছোট অস্ট্রোএশিয়াটিক জাতিগোষ্ঠী যারা প্রাথমিকভাবে ঝাড়খন্ড ও পশ্চিমবঙ্গের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে বাস করে।এই বর্ণের লোকেরা নিজেদের মহিষাসুরের বংশধর বলে মনে করে। ঐতিহাসিকদের মতে, মহাভারতের সময় ঝাড়খণ্ড মগধের অধীনে আসে এবং সেই সময়টা ছিল বাহুবলী জরাসন্ধের শাসনকাল।এরপর জরাসন্ধের বংশধররা প্রায় এক হাজার বছর ধরে মগধকে একভাবে শাসন করেছিল বলে অনুমান করা হয়। জরাসন্ধ ছিলেন জাতিতে অসুর, আজ বাংলায় ও ঝাড়খণ্ডে বসবাসকারী বর্তমান আদিবাসী সম্প্রাদায়ের মানুষেরা নিজেদের মহাভারত যুগের অসুরদের বংশধর বলে মনে করেন। বর্তমানে অসুর সম্প্রদায়ের মানুষেরা হিন্দু ক্যালেন্ডার মাসের আশ্বিনের পূর্ণিমার রাতে মহিষাসুরের মৃত্যুতে শোক করার জন্য একত্রিত হয়। বার আসা যাক অসুর জাতি প্রসঙ্গে, অসুর হল ভারতের একটি ছোট অস্ট্রোএশিয়াটিক জাতিগোষ্ঠী যারা প্রাথমিকভাবে ঝাড়খন্ড ও পশ্চিমবঙ্গের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে বাস করে।এই বর্ণের লোকেরা নিজেদের মহিষাসুরের বংশধর বলে মনে করে। .....বিস্তারিত পড়ুন
ড. নিমাইকৃষ্ণ মাহাতঃ সম্প্রতি আর জি কর কান্ড ও অন্যান্য কিছু ঘটনায় বাংলা তথা সমগ্র ভারতে নারীদের সম্মান, নিরাপত্তা, কাজের পরিবেশ ইত্যাদি বিষয়গুলি প্রশ্নের মুখে পড়েছে । কিন্তু মানভূমে স্মরণাতীত কাল থেকেই নারীদের প্রতি প্রভূত সম্মান প্রদর্শনের ঐতিহ্য দেখতে পাওয়া যায়। নারীদের প্রতি এই অঞ্চলের মানুষের সম্মানের প্রতিফলন দেখা যায় এখানে প্রচলিত বিভিন্ন প্রবাদ, ধাঁধা, ছড়া, লোকগান, লোককথা এবং বিভিন্ন পরব- পার্বণের রীতি- আচারে। যেমন নিম্নের কয়েকটি প্রবাদে মানভূমের মানুষের নারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রকাশ দেখা যায়: ১ ) জমি লহে, জননী । স্বতন্ত্র প্রয়োগ : মাটি লহে, জননী । কৃষকদের জীবনে জমি মাতৃস্বরূপা। মা যেমন সন্তানকে লালন-পালন করে, তেমনি জমি থেকে উৎপাদিত ফসলে কৃষকের পরিবার প্রতিপালিত হয়। তাই, এখানে জমিকে মায়ের সঙ্গে অভিন্ন বলে কল্পনা করা হয়েছে। মানভূম অঞ্চলে কৃষি কাজই মূল জীবিকা, তাই এখানকার কৃষকদের কাছে জমি প্রকৃতই জননীস্বরূপা। আলোচ্য প্রবাদটিতে একদিকে যেমন মায়ের প্রতি যেমন সন্তানের অপরিসীম শ্রদ্ধা , ভক্তির প্রকাশ দেখা যায়, অন্যদিকে তেমনি জমির প্রতি কৃষকদের নিগূঢ় শ্রদ্ধা-ভক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। ২ ) মাটি আর বিটি , যত সাজাবে ততই সাজবেক । স্বতন্ত্র প্রয়োগ : মাটি আর বিটি সাজালেই সাজে । আলোচ্য প্রবাদটিতে মাটি ও মেয়ের প্রতি ভালোবাসা ও যত্ন নেওয়ার কথা প্রকাশিত হয়েছে। মাটি ও বিটি (মেয়ে) উভয়েই সৃষ্টিশীলতার ধারক। তাই , তাদেরকে যেরকম ভাবে ব্যবহার করা যায় , তারা সেরকম ভাবেই ফলবতী হয় । বিভিন্ন ফসল উৎপাদন পদ্ধতির প্রকৃতি অনুসারে মাটিকে বিভিন্ন রূপ দেওয়া হয়। ফসলের ভিন্নতা অনুযায়ী মাটিকে কখনো সমতল, কখনো ঢালু, কখনো ঢেউ খেলানো, কখনো শুকনো, কখনো কাদা, কখনো ঝুরঝুরে ইত্যাদি রূপ দেওয়া হয়। সুতরাং, কৃষকেরা মাটিকে বিভিন্নভাবে সাজাতে অর্থাৎ বিভিন্ন রূপে ব্যবহার করতে পারেন এবং মাটির এই প্রকৃতি কৃষকের মনে সৃষ্টিশীলতার আনন্দ বজায় রাখে। .....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃ সম্প্রতি পাহাড়ি মুরগির (Chickadees )উপর বিজ্ঞানীদের এক গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে যে উন্নত চিন্তা করার দক্ষতা পাহাড়ি মুরগিদের দীর্ঘজীবী হতে এবং আরও বাচ্চা জন্ম দিতে সাহায করে।ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ক্যারি ব্রাঞ্চের নেতৃত্বে দশ বছর ধরে এই গবেষণা চলে, তাতে নেভাদা ইউনিভার্সিটি, রেনো এবং ওকলাহোমা ইউনিভার্সিটির গবেষকরা অংশ নেয়। তারা ২২৭ টি পাহাড়ি মুরগির উপর তাদের গবেষণাটি করেন। তারা দেখেছে যে মুরগিরা ভাল স্মৃতিশক্তি এবং শেখার দক্ষতা সম্পন্ন তারা বেশি দিন বাঁচে অর্থাৎ পৃথিবীতে "যোগ্যতমের বেঁচে থাকার" ধারণাটি প্রকৃতিতে সাধারণ একটি সত্য হলেও, এই গবেষণাটি দেখায় যে বেঁচে থাকার জন্য স্মার্ট হওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। সায়েন্স (Science ) জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাটি নিশ্চিত করে যে বুদ্ধিমান পাখিদের দীর্ঘজীবী হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। সায়েন্স জার্নালে ব্যাখ্যা করেছে যে প্রাণীরা দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে এবং পুনরুত্পাদন করতে চায়, স্মার্ট হওয়া তাদের উভয় ক্ষেত্রেই সাহায্য করে। পাহাড়ি মুরগির(Chickadees) জন্য, এর অর্থ হল খাবার কোথায় পাওয়া যাবে তা জানা, সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা এবং তারা কোথায় রেখেছে তা মনে রাখা যাতে তারা পরে খেতে পারে। জ্ঞানীয় দক্ষতা বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু অনেক গবেষণা মস্তিষ্কের আকারের মতো পরোক্ষ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করেছে। Chickadees ছোট মস্তিষ্কের ছোট পাখি, তবুও তারা সিয়েরা নেভাদা পর্বতমালায় .....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃ এমন একটি বিশ্বের কল্পনা করুন যেখানে প্লাস্টিক দূষণ সর্বত্র, সমুদ্র থেকে আমাদের নিজের শরীর পর্যন্ত।বিজ্ঞানীরা ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মাইক্রোপ্লাস্টিক অধ্যয়ন করছেন, এবং প্রমাণগুলি উদ্বেগজনক। বর্তমানে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে মাইক্রোপ্লাস্টিকগুলি গ্রহের প্রায় প্রতিটি কোণে পাওয়া যাচ্ছে,১৩০০ টিরও জলজ এবং স্থলজ প্রজাতি থেকে আমাদের খাদ্য এবং পানীয় পর্যন্ত। এমনকি মাইক্রোপ্লাস্টিকগুলি আমাদের শরীরেও পাওয়া যাচ্ছে । সম্প্রতি সমীক্ষায় প্রকাশ মাতৃদুগ্ধেও মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা পাওয়া গেছে। এই পরিণতি ভয়ঙ্কর বন্যপ্রাণীর শারীরিক ক্ষতি, আমাদের চারপাশের বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি, এমনকি মানুষের স্বাস্থ্যেরও ক্ষতি। **একটি বৈশ্বিক চুক্তি প্রয়োজন** জাতিসংঘের প্লাস্টিক দূষণ চুক্তি দেশগুলির জন্য একত্রিত হওয়ার এবং প্লাস্টিক দূষণের সংকট মোকাবেলার একটি সুযোগ।এই চুক্তি কার্যকর হওয়ার জন্য, প্রতিটি দেশকে অবশ্যই প্লাস্টিক উৎপাদন এবং মাইক্রোপ্লাস্টিক নির্গমন হ্রাস করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। আমরা যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নিই, তাহলে আমরা অপরিবর্তনীয় পরিবেশগত ক্ষতির ঝুঁকির মধ্যে পড়ব। কেন আমাদের এখনই কাজ করতে হবে সমস্যা শুধু আমাদের সমুদ্রের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মাইক্রোপ্লাস্টিক প্রতি বছর ৪০ মেগাটন হারে পরিবেশে নির্গত হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে, যা ২০৪০ সাল নাগাদ দ্বিগুণ হতে পারে। এর মানে হল আমরা পরবর্তী শতাব্দীতে ব্যাপক পরিবেশগত ক্ষতির মুখে পড়তে চলেছি। .....বিস্তারিত পড়ুন
উত্তরাপথঃ এমন একটি বিশ্বের কথা কল্পনা করুন যেখানে উড়ে যাওয়া কেবল সুবিধাজনক নয়, পরিবেশ বান্ধবও বটে। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ২০৫০ সালের মধ্যে এটিকে বাস্তবে পরিণত করার জন্য একটি পরিকল্পনার রূপরেখা দিয়েছে। একটি নতুন প্রতিবেদনে, “ফাইভ ইয়ার্স টু চার্ট এ নতুন ফিউচার ফর এভিয়েশন” শিরোনামে এভিয়েশন শিল্পের জন্য চারটি মূল লক্ষ্য তুলে ধরা হয়েছে যেগুলো ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জন করতে হবে যদি এভিয়েশন সেক্টরকে ২০৫০ সালের মধ্যে নেট-জিরোতে বা শূন্য নির্গমনের পরিণত করতে হয়। এই লক্ষ্যগুলো হল: ১। বৈশ্বিক কন্ট্রাইল এড়ানোর ব্যবস্থা স্থাপন করে বিমান চলাচলের জলবায়ু প্রভাবকে ৪০% পর্যন্ত কমিয়ে দিন। ২।বিদ্যমান বিমান চালনা সেক্টর জুড়ে সিস্টেম-ওয়াইড দক্ষতা লাভ আনলক করার জন্য নতুন নীতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেক জ্বালানী পোড়ানো হবে। ৩। টেকসই উৎপাদন এবং দ্রুত স্কেল বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে টেকসই বিমান জ্বালানি (SAF) নীতি সংস্কার করুন। ৪ । রূপান্তরকারী প্রযুক্তির কার্যকারিতা এবং স্কেলেবিলিটি দ্রুত মূল্যায়ন করতে প্রযুক্তি প্রদর্শনের প্রোগ্রাম চালু করুন। কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ? আমরা যদি এখনই ব্যবস্থা না নিই, তাহলে ২০৫০ সালের মধ্যে নেট-জিরো নির্গমন অর্জনে এভিয়েশন সেক্টর উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে থাকবে। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্টে জোর দেওয়া হয়েছে যে সেক্টরটিকে ঠিক ভাবে এগিয়ে রাখতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। সহযোগীতামূলক প্রচেষ্টা .....বিস্তারিত পড়ুন
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি : পত্রিকায় বিভিন্ন বিভাগে প্রকাশিত লেখকদের মতামত একান্তই তাদের নিজস্ব। আমরা কোনো লেখা পূর্ব প্রকাশিত কিনা সেটাও যাচাই করিনি। আমরা ব্যাক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।
প্রকাশিত বিষয়ে বিতর্কের দায় উত্তরাপথ কর্তৃপক্ষয়ের নয়।
For any queries contact, Ms. Gargi Agarwala Mahato, Editor-in-Chief, Uttarapath, email info@uttarapath.com or uttarapathpatrika@yahoo.in
Copyright © 2023 উত্তরাপথ | Designed & Developed with by Geebamore