এবার আসরে  সাইবার দিদি

উত্তরাপথ

ছবি সৌজন্যে : বিধান নগর পুলিশ

পশ্চিমবঙ্গে ই-ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে বিধাননগর পুলিশ একটি মাসকট চালু করেছে নাম সাইবার দিদি। বিভিন্ন সাইবার ক্রাইম থেকে মানুষকে বিশেষত বয়স্ক মানুষ ও ছাত্র/ছাত্রীদের সচেতন করার জন্য এই উদ্যোগ।  বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার  প্ল্যাটফর্মে এবং হোর্ডিংয়ের মাধ্যমে এই প্রচার চলছে। এখন  সাইবার ক্রাইম সবচেয়ে বড় একটি অপরাধের ক্ষেত্র  হয়ে উঠেছে যার কারণে বিভিন্ন বয়সের মানুষ প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা হারাচ্ছে।  যেহেতু প্রতিরোধই এই ধরনের প্রতারণা থেকে দূরে রাখার সর্বোত্তম উপায়, তাই এই উদ্যোগ।  বিধান নগর পুলিশের এই মাসকটটিকে সাইবার নিরাপত্তার গভীর জ্ঞান সহ একজন শিক্ষক (কার্টুন আকারে)হিসাবে স্টাইল করা হয়েছে যিনি “সাইবার দিদি”” তিনি মানুষের সাইবার সম্পর্কিত সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে চলেছেন। মানুষকে জানাচ্ছেন  অজানা লিঙ্কগুলিতে ক্লিক না করার জন্য এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে বিদেশী বন্ধুদের কাছ থেকে উপহার না নেওয়ার জন্য, লোকেদের এলোমেলো লোন অ্যাপস ডাউনলোড না করার জন্য বা অজানা নম্বর থেকে ভিডিও কলগুলি গ্রহণ না করার জন্য। সেই সাথে কেন  এই ধরনের কাজগুলি ক্ষতিকারক হতে পারে  তাও ব্যাখ্যা করছে। 

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


 সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গের ছোট-বড় যে কোনও নির্বাচন মানেই রাজনৈতিক হিংসা । সদ্য অনুষ্ঠিত পঞ্চায়েত নির্বাচনও তার ব্যতিক্রম নয়।রাজনৈতিক হিংসা যাতে না হয় নির্বাচনে তার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার পরও হিংসা অব্যাহত থাকল, সারা রাজ্যজুরে ঘটল তেরোটি মৃত্যুর ঘটনা ।পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে  ঘট হিংসা রাজ্যের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সহ নাগরিকদের ভোটাধিকার নিয়ে আমাদের সামনে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আমাদের রাজ্যে চলতে থাকা রাজনৈতিক হিংসার পেছনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ একাধিক কারণ থাকলেও বেকারত্ব সহ দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতি এর প্রধান কারণ । দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতির কারণে বেশীরভাগ গ্রামীন এলাকার মানুষদের অর্থনৈতিক উপার্জনের সুযোগ খুব কম। বিশেষত স্বল্প শিক্ষিত সেই সব মানুষদের যারা না পায় সরকারি চাকুরি না পারে ঠিকা শ্রমিকের কাজ করতে, গ্রামীন অর্থনীতিতে বিশাল সংখ্যক মানুষ এই শ্রেনীর অন্তর্গত .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top