এশিয়ান গেমসে ভারতীয় দলের হেড কোচ হতে পারেন ভিভিএস লক্ষ্মণ

উত্তরাপথ

আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে এশিয়ান গেমস। চিনের শহর হাংঝৌতে (Hangzhou)হবে এ বারের এশিয়ান গেমস। মূলত তরুণ দলই পাঠাবে ভারত। তবে ওডিআই বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে পাঠানো হতে পারে শিখর ধাওয়ানকেও। যাতে মূল স্কোয়াডের কেউ চোট পেলে ব্যাক আপ তৈরি থাকে। ধাওয়ানকে নেতৃত্বও দেওয়া হতে পারে এশিয়ান গেমসের। তেমনই কোচ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে ভিভিএস লক্ষ্মণকে।

জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান ভিভিএস লক্ষ্মণ এর আগেও সিনিয়র দলের হেড কোচের দায়িত্ব সামলেছেন। এর আগে আয়ার্ল্যান্ড সফরে হার্দিক পান্ডিয়ার নেতৃত্বাধীন টি-টোয়েন্টে দলের কোচ করা হয়েছিল ভিভিএসকে। ওডিআই বিশ্বকাপের পরই চুক্তি শেষ হচ্ছে রাহুল দ্রাবিড়ের। ফলে এশিয়ান গেমসে সোনার পদক জিততে পারলে ভিভিএস লক্ষ্মণের কাছে বড় সুযোগ আসতে পারে।

এর আগে রাহুল দ্রাবিড়ের সময় এমনটা হয়েছিল। সে সময় যুব দলের কোচ এবং জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির প্রধান ছিলেন রাহুল দ্রাবিড়। ভারতের সিনিয়র দলের কোচ ছিলেন রবি শাস্ত্রী। সিনিয়র দল ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিল। একই সময় শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়েছিল ভারতের আর একটি দল। শিখর ধাওয়ানকে অধিনায়ক করা হয়েছিল এবং রাহুল দ্রাবিড় ছিলেন হেড কোচ। পরবর্তীতে জাতীয় দলের কোচ হন রাহুল দ্রাবিড়। ভিভিএসের ক্ষেত্রেও এমনটা ঘটবে কীনা, বোঝা যাবে এশিয়ান গেমসে টিমের পারফরম্যান্স এবং ওডিআই বিশ্বকাপের পরই।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


রাহুলের ভারতজোড় সাফল্য পেলেও, অভিষেক কি পারবে ?

উত্তরাপথ: রাহুল গান্ধীর ১৪৬ দিনের প্রায় ৩৮৫০ কিলোমিটার ভারতজোড় যাত্রার সাফল্য কংগ্রেস ঘরে তুলতেই তৃনমূলের নতুন উদ্যোগ জনসংযোগ যাত্রা।এই যাত্রায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ৬০ দিনে ৩,৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ " জনসংযোগ " করবেন। উত্তরবঙ্গের কোচবিহার জেলার দিনহাটা থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা রাজ্যের সবচেয়ে দক্ষিণ প্রান্ত দক্ষিণ ২৪ পরগণার কাকদ্বীপে শেষ হবে। এই পুরো যাত্রায় অভিষেক মোট ২৫০টি সমাবেশে ভাষণ দেবেন। এখন প্রশ্ন তৃণমূল তথা অভিষেকের জনসংযোগ যাত্রার প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে। কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর ভারতজোড় যাত্রার উদ্দেশ্য .....বিস্তারিত পড়ুন

মতুয়া আন্দোলনের এক মনোগ্রাহী ভাষ্য

অরবিন্দ পুরকাইত: আপাত বা গভীর কোনও স্তরেই তেমন কিছু তফাৎ পরিলক্ষিত না হলেও, বর্ণবাদী সমাজে একই পাড়ায় একেবারে প্রায় পাশাপাশি কেবল বিশেষ বিশেষ ঘরে জন্মানোর নিমিত্ত - শিক্ষাদীক্ষা পরের কথা – ভূমিষ্ঠ হওয়া থেকেই আজীবন একজন শ্রদ্ধা-ভক্তি-প্রণাম পাওয়ার অদৃশ্য শংসাপত্রের অধিকারী আর অন্যজনের সেবা-শ্রদ্ধা-ভক্তির অদৃশ্য দাসখতের দায়বদ্ধতা! কেন-না সৃষ্টিলগ্নেই একজন প্রজাপতি ব্রহ্মার মুখনিসৃত আর অন্যজন পদজ যে! সুতরাং মুখ থাকবে সবার উপরে, সবার নিচে পা – এতে অস্বাভাবিকতা বা আশ্চর্যের তো কিছু নেই! কিন্তু কেবল সেবা-শ্রদ্ধাতেই সব মিটে .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top