![](https://uttarapath.com/oogokoab/2023/10/image-81.png)
![](https://uttarapath.com/oogokoab/2023/10/image-81.png)
বাংলাদেশিদের যাতে দ্রুত ভারতের ভিসা দেওয়া যায়, সেই জন্য বড় পদক্ষেপ করা হয়েছে ভারতের পক্ষ থেকে ছবি – উত্তরাপথ
উত্তরাপথঃ সারা বছর ভারতে চিকিৎসার জন্য আসেন বহু বাংলাদেশি। করোনার সময় প্রায় দুই বছর আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বন্ধ থাকায় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল দুই দেশের মানুষকেই। কিন্তু, বর্তমানে স্বাভাবিক পরিস্থিতি।বহু মানুষের বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসার কারণ চিকিৎসা সংক্রান্ত পরিষেবা পাওয়া। এবার বাংলাদেশিদের যাতে দ্রুত ভারতের ভিসা দেওয়া যায়, সেই জন্য বড় পদক্ষেপ করা হয়েছে ভারতের পক্ষ থেকে। আগামী রবিবার অর্থাৎ ১৫ অক্টোবর থেকে আবেদনের পরের দিনই রাজশাহী অঞ্চলের রোগীদের দেওয়া হবে মেডিক্যাল ভিসা, এমনটাই জানিয়েছেন রাজশাহীতে কর্মরত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার।
তবে কী ভাবে মিলবে ভিসা?এই ব্যাপারে রাজশাহীতে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার বলেন, “ভারতের ভিসা দফতরে আবেদন পৌঁছনোর একদিন পরেই রোগী এবং তাদের আত্মীয়দের দেওয়া হবে ভিসার কাগজপত্র।”সেই সাথে তিনি রাজশাহীতে কাটান নিজের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন। তাঁর কথায়, রাজশাহীতে তিনি এক বছর কাজ করেছেন। সাধারণ মানুষের সাহায্য করার চেষ্টা করেছেন। রবিবার থেকে যে সমস্ত ব্যক্তিরা মেডিক্যাল ভিসার জন্য আবেদন জানাবেন তাঁদের আবেদনপত্র বিস্তারিতভাবে যাচাই করা হবে এবং আবেদন জমা দেওয়ার পর প্রথম কাজের দিন অর্থাৎ পরের দিনই তাঁরা ভিসা পেতে যাবেন।
শুধু মেডিক্যাল ভিসার ক্ষেত্রেই কি এই নিয়ম কার্যকরী?এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে মনোজ কুমার জানান, এই সপ্তাহে শুধুমাত্র মেডিক্যাল ভিসার জন্যই নিয়মটি লাগু হতে চলেছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রেও তা কার্যকরী হবে। ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে কোন নিয়ম প্রযোজ্য হবে? শুধু চিকিৎসার জন্য নয়, বেড়ানোর জন্যও বহু মানুষ বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় আসেন। স্বাভাবিকভাবেই এক দিনে যদি ভিসা পাওয়া যায় সুবিধা হবে তাঁদেরও।
ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে আবেদনকারীরা কবে থেকে এই সুবিধা পাবেন?বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মনোজ কুমার বলেন, “আপাতত যাঁরা মেডিক্যাল ভিসার জন্য আবেদন করেন তাঁরা কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য আগাম তারিখ পেয়ে থাকেন। কারণ শারীরিক অসুস্থতার সঙ্গে কোনও রকমভাবেই আপোস করা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসা যাতে দ্রুত পান সাধারণ মানুষ সেই জন্য এই উদ্যোগ। তবে ধীরে ধীরে ট্যুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রেও আবেদনকারীদের সময় এগিয়ে আনার বিষয়টি ভাবা হচ্ছে।“এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের বহু মানুষ উপকৃত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন
কৃষ্ণগহ্বরের "ছায়া" ও "ছবি"
ড. সায়ন বসু: ১৭৮৩ সালে ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John Michell) ‘ডার্ক স্টার’ (dark stars) শিরোনামে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন। তার গবেষণা পত্রের বিষয়বস্তু ছিল "বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু যার মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত পালাতে পারে না"। এখান থেকেই মূলত কৃষ্ণগহ্বরের (Black Hole) ধারণা আসে এবং এটি নিয়ে গবেষনা ও অনুসন্ধান শুরু হয়। পরবর্তিতে অবশ্য এটি বিজ্ঞান মহলে একটি অযৌক্তিক তত্ত্ব হিসেবে বেশ অবহেলার স্বীকার হয়। আলোর মত কোন কিছু বেরিয়ে আসতে পারবে না এমন একটি তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের কাছে বেশ অযৌক্তিক মনে হয়েছিল। তাই ধীরে ধীরে থেমে যায় কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে গবেষনা। .....বিস্তারিত পড়ুন
মণিপুরের সামগ্রিক উন্নয়ন বর্তমান সমস্যার সমাধান হতে পারে
উত্তরাপথ: মণিপুরের মেইতি সম্প্রদায় তফসিলি উপজাতির তালিকায় তাদের অন্তর্ভুক্তির দাবি অব্যাহত রাখবে এবংআন্দোলন তীব্রতর করবে বলে খবর। অন্যদিকে ট্রাইবাল সলিডারিটি মার্চ, কিছু পাহাড়ি উপজাতির একটি তড়িঘড়ি তৈরি করা ছাতা সংগঠন,তারা মেইতি সম্প্রদায়ের দাবির বিরোধিতা করার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই পরিস্থিতি আরও অস্থির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।অন্যদিকে আরেকটি সূত্র বলছে মণিপুরের পরিস্থিতি আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে। যদিও এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিচ্ছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে দীর্ঘ .....বিস্তারিত পড়ুন
স্বপ্নপূরণ না হলেও জ্যাভিলিনে সোনা জিতলেন নীরজ
উত্তরাপথ: দোহায় ডায়মন্ড লিগে জ্যাভিলিনে সোনা জিতলেন নীরজ চোপড়া কিন্তু তার জ্যাবলিনে ৯০ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করার স্বপ্নপূরণ হল না । দোহায় তার জ্যাভিলিন থামল ৮৮.৬৭ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। গতবছরও এই লিগে প্রথম পদক জিতেছিলেন নীরজ। দোহার সুহেম বিন হামাদ স্টেডিয়ামে প্রথমবার জ্যাভলিন ছুড়েই চমক দেন নীরজ। প্রথমবারেই তার জ্যাভলিন চলে যায় ৮৮.৬৭ মিটার। ২০২২ সালে জুরিখের ডায়মন্ড লিগে সফলতা হয়েছিলেন নীরজ এবং টোকিও অলিম্পিকে সোনা জিতেছিলেন তিনি। তার লক্ষ্য ছিল ৯০ মিটারের গণ্ডি পেরনোর কিন্তুসেই লক্ষ্য .....বিস্তারিত পড়ুন
সময়
অনসূয়া পাঠক: একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের জেনারেল ম্যানেজার সবুজ বোস। রাজারহাট নিউটাউনের একটি বহুতল আবাসনে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে সুখী জীবন তার। কাজের বাইরে উনার নেশা বলতে নামীদামী পুরানো মডেলের হাত ঘড়ি কালেকশন। এই বিষয়ে তাঁর সংগ্রহশালাটি রীতিমতো চমকে দেবার মতো। তিনি যে বিদেশী মডেলের রিস্ট ওয়াচটি সবচেয়ে বেশী ব্যাবহার করেন সেটা হঠাৎই একদিন খারাপ হয়ে যাওয়াতে পার্শ্ববর্তী করিম চাচার ঘড়ির দোকানে তিনি যান। এবং আশ্চর্যজনক ভাবে দোকানের শো কেসে তাঁর নজর আটকে যায় জার্মানি মডেলের একটি পুরানো ঘড়ির দিকে। এই .....বিস্তারিত পড়ুন