প্রথম পাতা


রসায়নে CSIR Young Scientist Awards ২০২২ বিজেতা ড. নির্মল গোস্বামী

উত্তরাপথঃকরোনা মহামারীর পর সম্প্রতি Council of Scientific & Industrial Research আবার তাদের CSIR Young Scientist Awards দেওয়া শুরু করল। প্রসঙ্গত করোনা মহামারীর সময় এই পুরষ্কার প্রদান সাময়িক ভাবে বন্ধ রেখেছিল CSIR। ডাঃ নির্মল গোস্বামী CSIR - ইনস্টিটিউট অফ মিনারেলস অ্যান্ড মেটেরিয়ালস টেকনোলজি থেকে রসায়নে তার অসামান্য অবদানের জন্য CSIR Young Scientist Awards ২০২২ পেয়েছেন। CSIR Young Scientist Award হল যে কোন CSIR ইনস্টিটিউটে কর্মরত তরুণ বিজ্ঞানীদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি ।CSIR এই পুরস্কারের মাধ্যমে তাদের তরুণ বিজ্ঞানীদের ভারতে করা বিগত ৫ বছরের তাদের অসামান্য গবেষণাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার চেষ্টা করে।এই পুরষ্কার প্রাপকেরা ২৫ লক্ষ টাকা গবেষণা অনুদান সহ একাধিক সুবিধা পান। ডাঃ নির্মল গোস্বামী বাঁকুড়ার শালডিহা কলেজ থেকে রসায়নে সম্মানিক (B.Sc) ও বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে M.Sc. করেন । তারপর কলকাতার এস.এন. বোস ন্যাশনাল সেন্টার ফর বেসিক সায়েন্সেস (S. N. Bose National Centre for Basic) থেকে তার গবেষণা শুরু করেন .....বিস্তারিত পড়ুন

মানভূমে কৃষিবছরের সূচনা : আখ্যান যাত্রা ( ১ লা মাঘ )

ড. নিমাইকৃষ্ণ মাহাতঃ 'আখ্যান' কথাটির অর্থ হল  সূচনা। পুরুলিয়া জেলা ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলের মূলনিবাসী ও আদিবাসী কৃষকদের কৃষিবৎসরের সূচনা হয় আখ্যানযাত্রা অর্থাৎ  ১লা মাঘ।  'যাত্রা' কথাটির অর্থ হলো শুভ বা পবিত্র। কৃষকেরা আখ্যান্ দিন অর্থাৎ ১ লা মাঘ দিনটিকে খুবই শুভ ও পবিত্র বলে মনে করে । তাই এই দিনটিকে ' আখ্যানযাত্রা ' নামে অভিহিত করা হয় । এই পবিত্র দিনে কৃষকেরা নানাবিধ শুভ কর্মের সূচনা করে । এই দিন অনেকে গৃহ নির্মাণের সূচনা করে ,  নতুন গৃহের প্রথম 'গুড়িচটানো ' ( ভিত কাটা) আরম্ভকরে। কৃষকেরা বিশ্বাস করে যে আখ্যান দিনে  সূচনা হওয়া গৃহে বসবাস করলে সংসারের সমৃদ্ধি ঘটবে এবং কোনদিন অভাব হবে না। আখ্যান যাত্রার দিনে আচরণীয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৃষিকেন্দ্রিক অনুষ্ঠানটি হলো 'হাল পুণহা' করা। ঐদিন সকাল থেকে ঘরের মহিলারা ঘর -দোর, উঠান পরিষ্কার করে এবং গোবর জল লেপন করে । ঘর এবং উঠানে আঁকা হয় মাঙ্গলিক চিহ্নস্বরূপ আলপনা এবং মা লক্ষ্মীর পদচিহ্ন । এইভাবে কৃষক পরিবারে সেদিন একটি বিশুদ্ধ পরিবেশ গড়ে তোলা হয়। এই বিশুদ্ধ পরিবেশে নতুন ফাল , হাল, পাশি, জোৎ, বিয়নি ইত্যাদি উপকরণ সহযোগে নতুন কৃষি বৎসরের প্রথম দিনে প্রথম হাল .....বিস্তারিত পড়ুন

Nyay Yatra: রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা কি INDIA জোটকে ন্যায় দিতে পারবে?

উত্তরাপথঃ কড়া নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও শুরু হল রাহুল গান্ধীর ন্যায় যাত্রা(Nyay Yatra)।  মণিপুর সরকার প্রথমে স্থান এবং পরে সংখ্যার বিষয়ে অনেক বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল।  মণিপুরে বিজেপির সরকার আছে।কংগ্রেসের লক্ষ্য রাহুল গান্ধীর আগের ভারত জোড় সফরের মতো এটিকে একটি "রূপান্তরমূলক" সফর করা।যাত্রাটি ১৫টি রাজ্যের ১০০টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে বাসে এবং পায়ে হেঁটে ৬,৭১৩ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করবে।ন্যায় যাত্রা ৬৭ দিনে ১১০টি জেলা অতিক্রম করবে এবং ২০ বা ২১ মার্চ মুম্বাইয়ে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে, কংগ্রেস তার বড় মিশনের পদক্ষেপ হিসাবে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত জোড় ন্যায়  যাত্রার (Nyay Yatra )সূচনা করল।  এর আগে কংগ্রেস ভারত জোড়ো যাত্রার মাধ্যমে দক্ষিণ থেকে উত্তরে অনেক রাজ্য সফর করেছিল এবং বেশ কিছু রাজ্যে সাফল্যের মুখ দেখে কংগ্রেস। এবার সেই একই পথে দলকে আরও জনপ্রিয় করার জন্য  ভারত জোড় ন্যায় যাত্রা শুরু করল কংগ্রেস। .....বিস্তারিত পড়ুন

পশ্চিমবঙ্গে  I.N.D.I.A জোটের সম্ভাবনা অন্বেষণ ও আসন ভাগাভাগি বিশ্লেষণ

উত্তরাপথঃপশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দৃশ্যপট সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সাক্ষী হয়েছে।রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলি তাদের ক্ষমতার জন্য লড়াই করছে। এই প্রেক্ষাপটে, কেন্দ্রের ক্ষমতাশীল NDA তথা BJP র বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজ্যের ছোট- বড় একাধিক রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে ‘ইন্ডিয়া’(I.N.D.I.A) জোট গঠন করা হয়। সম্প্রতি TMC প্রধান তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবার বলেছেন যে লোকসভা নির্বাচনে শুধুমাত্র TMC বাংলায় বিজেপিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সক্ষম হবে।তিনি বলেন গোটা দেশে লড়াইটা হবে ইন্ডিয়ার (I.N.D.I.A) জোটের ব্যানারে। তবে বাংলায় বিজেপির বিরুদ্ধে লড়বে তৃণমূলই। দেগঙ্গার সভা থেকে জোট নিয়ে নিজের অবস্থান অনেকটাই স্পষ্ট করে দিয়েছেন মমতা।ইন্ডিয়া (I.N.D.I.A) জোটে তৃণমূলের শরিক কংগ্রেস এবং সিপিএম। বামেদের সঙ্গে রাজ্যে তৃণমূলের কোনওরকম সমঝোতা যে হবে না, সেটা আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। দেগঙ্গার সভা থেকে কংগ্রেসকেও যেন বার্তা দিয়ে গেলেন মমতা। .....বিস্তারিত পড়ুন

 ক্রিসমাস বর্জ্য (Christmas waste) ও পরিবেশগত দুঃস্বপ্ন

উত্তরাপথঃ ছুটির মরসুম ক্রিসমাস (Christmas), কিন্তু আমরা বেশিরভাগই ক্রিসমাস উদযাপনের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে চিন্তা করি না। আমরা কেনই বা করব? এটি বছরের একটি সময় যখন খাওয়া, পান করা এবং আনন্দ-উৎসব করা রাষ্ট্র-অনুমোদিত। কিন্তু এই উৎসবের সময়ে ক্রিসমাস বর্জ্য (Christmas waste) কতটা পরিবেশগতভাবে দুঃস্বপ্ন আমাদের জন্য বয়ে আনে তা দেখে আপনি অবাক হতে পারেন।ক্রিসমাস কাছে আসার সাথে সাথে, অনেক শিশু  আশা করে যে সান্তা তাদের জন্য অনেক খেলনা আনবে।এই খেলনা বাচ্চাদের শেখার এবং কৌতূহলী হওয়ার সুযোগ দেয় ঠিকই ,কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সমস্ত খেলনার ৮০ শতাংশ ল্যান্ডফিল, ইনসিনারেটর বা সমুদ্রে শেষ হয়। খেলনার এই প্লাস্টিক দূষণ আমাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য এক বড় হুমকি। তবে বড়দিনের কোন অংশটি থেকে সবচেয়ে বেশি পরিবেশ দূষিত হয় তা সঠিকভাবে বলা কঠিন। উৎসবের এই সময়টিতে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য অপচয়,হয় । .....বিস্তারিত পড়ুন

MP dionosaur egg:  বহু বছর ধরে যে পাথরের পুজো  হচ্ছিল তা আসলে ডাইনোসরের ডিম

উত্তরাপথঃমধ্যপ্রদেশের (MP) ধার জেলা থেকে একটি অদ্ভুত ঘটনা সামনে এসেছে। ধার জেলার পাডাল্যা গ্রামে খননের সময় লোকেরা বৃত্তাকার পাথরের মতো জিনিস পেয়েছিল। গ্রামবাসীরা একে একে পাথরগুলিকে বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত তাদের জমিতে বিভিন্ন নাম দিয়ে পূজা করতে থাকে।গ্রামবাসীদের বক্তব্য, এই বৃত্তাকার পাথরের মতো বস্তুগুলোকে কাকর অর্থাৎ মাঠের ভৈরব দেবতা হিসেবে পূজা করা হয়। এই প্রথা তাদের পূর্বপুরুষদের সময় থেকে তাদের বাড়িতে চলে আসছে, যা গ্রামের সকলেই নিজ নিজ এলাকায় পালন করে আসছে।গোটা ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (MP) ধারের কুকশি তহসিলের পাদালিয়া গ্রামে। যেখানে গ্রামীণ মানুষ চাষাবাদের সময় তাদের ক্ষেতে গোল পাথর খুঁজে পায়।এরপর সেই পাথরগুলিকে গ্রামবাসীরা তাদের পারিবারিক দেবতা হিসেবে বিবেচনা করে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সেগুলিকে পূজা করতে থাকেন। .....বিস্তারিত পড়ুন

বিয়ের মেনুতে মাটন অস্থিমজ্জা (Mutton Bone Marrow) ছাড়া বিয়েতে না বরপক্ষের

উত্তরাপথঃ আমাদের দেশে পনের কারণে বিয়ে ভেঙে যাওয়ার খবর আপনি নিশ্চয়ই বহুবার পড়েছেন। কিন্তু এবার প্রকাশ্যে এল ভিন্ন ঘটনা। আসলে, তেলেঙ্গানার (Telangana) একটি বিয়েতে, অতিথিরা যখন মাটন অস্থিমজ্জা (Mutton Bone Marrow)খেতে পাননি, তখন তুমুল বিতর্ক হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে বিয়ে নিজের থেকেই ভেঙে যায় এবং শেষে খালি হাতে বরপক্ষ বাড়ি ফিরে যায়।কনে তেলেঙ্গানার নিজামবাদের বাসিন্দা, আর বর জাগতিয়াল জেলার। নভেম্বরে কনের বাড়িতে দুজনের বাগদান হয়। এরপর জমকালো ও ঐতিহ্যবাহী কায়দায় বিয়ের আয়োজন করতে রাজি হয় উভয় পরিবার।সেইমত কনের পরিবারও বিয়ের অতিথিদের জন্য আমিষ খাবারের ব্যবস্থা করেছিল। আমিষ খাবারে পরিবেশন করা হয় মাটন। বিয়েতে সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল .....বিস্তারিত পড়ুন

12 3 4 5 6 7 8
Scroll to Top