

উত্তরাপথঃ দীর্ঘ ৩১ বছর পর ২২জানুয়ারী ২০২৪-এ উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধন (Ram Mandir Inauguration) হতে চলেছে। ঐতিহাসিক ঐ দিনটিতে নবনির্মিত মন্দিরে উপবিষ্ট হবেন রামলালা। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এ ছাড়া রাজনীতি, খেলাধুলা ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট অনেক ব্যক্তিত্বও অনুষ্ঠানে যোগদানের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। তবে বিরোধী দলের অনেক নেতাই সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন, যার জেরে চলছে তুমুল রাজনীতি। আসুন জেনে নিই রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠানে কতজনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে? যারা আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে তারা কারা?
রাম মন্দির(Ram Mandir Inauguration) উদ্বোধনের আমন্ত্রণ তালিকা: রাম মন্দির (Ram Mandir) ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই এক বিবৃতিতে বলেছেন যে প্রায় ৪,০০০ সাধু এবং ২,২০০ অন্যান্য অতিথিকে ভগবান রামের অভিষেকের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এতে রাজনীতি, খেলাধুলা, বলিউড, শিল্প ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেক ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রণ পেয়েছেন।
আধ্যাত্মিকজগত থেকে যোগগুরু বাবা রামদেব, তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা, কেরালার মাতা অমৃতানন্দময়ীকে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বিভিন্ন ঐতিহ্যের সাধকদেরও আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। এ উপলক্ষে ছয়টি দর্শনের শঙ্করাচার্য এবং প্রায় দেড় শতাধিক সাধু-ঋষি অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন।এছাড়াও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের প্রায় ১০০ সদস্য এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) ২৫ জন কর্মকর্তাকেও আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।
দূরদর্শনের বিখ্যাত রামায়ণ সিরিয়ালে ভগবান রামের ভূমিকায় অভিনয় করা অরুণ গোভিল এবং মা সীতার চরিত্রে অভিনয় করা দীপিকা চিখলিয়াকে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে। বলিউডের অন্যান্য মুখের কথা বললে, তালিকায় অমিতাভ বচ্চন, মাধুরী দীক্ষিত, অনুপম খের, অক্ষয় কুমার এবং সুপরিচিত পরিচালক রাজকুমার হিরানি, সঞ্জয় লীলা বনসালি এবং রোহিত শেট্টির পাশাপাশি প্রযোজক মহাবীর জৈন রয়েছেন। এছাড়াও, রজনীকান্ত, চিরঞ্জীবী, মোহনলাল, ধানুশ এবং ঋষভ শেট্টির মতো দক্ষিণ ভারতের অভিনেতারাও এই অনুষ্ঠানের অংশ নিতে পারেন।
তথ্য অনুযায়ী, রাম মন্দিরের(Ram Mandir Inauguration) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলিউড থেকে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন সানি দেওল,আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুরও। কন্নড় অভিনেতা যশ, প্রভাস, টাইগার শ্রফ, আয়ুষ্মান খুরানার মতো অন্যান্য তারকারাও তালিকায় রয়েছেন। এছাড়াও শিল্পপতি ও ক্রিকেটারদের মধ্যে আমন্ত্রণ পেয়েছেন শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি এবং অনিল আম্বানিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এগুলি ছাড়াও গৌতম আদানি এবং রতন টাটাকেও আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে আমন্ত্রণ জানানে হয়েছে ক্রিকেট বিশ্বের শচীন টেন্ডুলকার, বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মাকেও।
রামমন্দির(Ram Mandir) আন্দোলনে প্রাণ হারিয়েছেন এমন কর সেবকদের পরিবারকেও আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হয়েছে এছাড়াও আমাদের রাজ্য সহ সারা দেশ থেকে বিশ্বহিন্দু পরিষদের বহু নেতার কাছে আমন্ত্রণ পত্র এসেছে বলে জানা গেছে। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিজ্ঞানী, বিচারক, লেখক ও কবিদেরও আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হচ্ছে। একইসঙ্গে চিত্রশিল্পী বাসুদেব কামাত, ইসরো ডিরেক্টর নীলেশ দেশাই সহ আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। রাম মন্দির (Ram Mandir )ট্রাস্ট জানিয়েছে।
রাম মন্দিরের মহাপূণ্যার্থী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। অন্যদিকে বিরোধী দলের সব নেতাকেও আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, সোনিয়া গান্ধী এবং লোকসভায় দলের নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে ব্যক্তিগত আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।
অযোধ্যায় ২২ শে জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া রাম মন্দির প্রাণ প্রতিস্থা অনুষ্ঠানের জন্য কংগ্রেসের সিনিয়র নেতাদের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে, দল আমন্ত্রণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল বলেছেন যে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আমাদের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আমরা তাঁর কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
অন্যদিকে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের অনেক নেতা ঘোষণা করেছেন যে তারা এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন সিপিআইএম সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। দলটি বলেছে যে তারা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের রাজনীতিকরণের প্রতিবাদে অনুষ্ঠানে যোগ দেবে না।এর বাইরে কংগ্রেসের প্রাক্তন নেতা কপিল সিবালও এতে অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছেন। তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের আন্দোলনের অগ্রভাগে থাকা বিজেপির সিনিয়র নেতা এলকে আদবানি এবং মুরলি মনোহর যোশী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না। রামমন্দির ট্রাস্ট উভয় নেতাকে অভিষেক অনুষ্ঠানে না আসার জন্য আবেদন করেছে। রাম মন্দির (Ram Mandir )ট্রাস্টের বলেছে যে দুজনেই বয়স্ক এবং তাদের বয়স বিবেচনা করে তাদের না আসতে অনুরোধ করা হয়েছিল, যা উভয়ই মেনে নিয়েছে।
আরও পড়ুন
সম্পাদকীয়- রাজনৈতিক সহিংসতা ও আমাদের গণতন্ত্র
সেই দিনগুলো চলে গেছে যখন নেতারা তাদের প্রতিপক্ষকেও সম্মান করতেন। শাসক দলের নেতারা তাদের বিরোধী দলের নেতাদের কথা ধৈর্য সহকারে শুনতেন এবং তাদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতেন। আজ রাজনীতিতে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে। কেউ কারো কথা শুনতে প্রস্তুত নয়। আগ্রাসন যেন রাজনীতির অঙ্গ হয়ে গেছে। রাজনৈতিক কর্মীরা ছোটখাটো বিষয় নিয়ে খুন বা মানুষ মারার মত অবস্থার দিকে ঝুঁকছে। আমাদের দেশে যেন রাজনৈতিক সহিংসতা কিছুতেই শেষ হচ্ছে না।আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার চেয়ে রাজনৈতিক সংঘর্ষে বেশি মানুষ নিহত হচ্ছেন। ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো (এনসিআরবি) অনুসারে, ২০১৪ সালে, রাজনৈতিক সহিংসতায় ২৪০০ জন প্রাণ হারিয়েছিল এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ২০০০ জন মারা গিয়েছিল। আমরা পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে আমাদের দেশের গণতন্ত্রের জন্য গর্বিত হতে পারি, কিন্তু এটা সত্য যে আমাদের সিস্টেমে অনেক মৌলিক সমস্যা রয়েছে যা আমাদের গণতন্ত্রের শিকড়কে গ্রাস করছে, যার জন্য সময়মতো সমাধান খুঁজে বের করা প্রয়োজন। .....বিস্তারিত পড়ুন
PAN-Aadhar link: কেন্দ্র সরকার ১১.৫ কোটি প্যান কার্ডকে নিষ্ক্রিয় করেছে
উত্তরাপথ : আধারের সাথে প্যান কার্ড লিঙ্ক (PAN-Aadhar link)করার সময়সীমা শেষ হওয়ার পরে কেন্দ্রীয় সরকার ১১.৫ কোটি প্যান কার্ড নিষ্ক্রিয় করেছে৷ আপনি যদি এখনও প্যান কার্ডের সাথে আধার কার্ড লিঙ্ক না করে থাকেন, তাহলে আপনি সরকারের এই কঠোর পদক্ষেপের আওতায় এসেছেন। আপনি যদি আপনার আধার কার্ডকে প্যানের সাথে লিঙ্ক করতে চান তবে আপনি জরিমানা দিয়ে এটি সক্রিয় করতে পারেন। কেন্দ্র সরকার ১১.৫ কোটি প্যান কার্ডকে আধারের সাথে লিঙ্ক না করার কারণে নিষ্ক্রিয় করেছে। একটি আরটিআই-এর জবাবে, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস জানিয়েছে যে আধার কার্ডের সাথে প্যান কার্ড লিঙ্ক (PAN-Aadhar link) করার সময়সীমা ৩০ জুন শেষ হয়েছে। যারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আধার কার্ড এবং প্যান কার্ড লিঙ্ক করেননি তাদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দেশে ৭০ কোটি প্যান কার্ড বর্তমানে ভারতে প্যান কার্ডের সংখ্যা ৭০.২ কোটিতে পৌঁছেছে। এর মধ্যে প্রায় ৫৭.২৫ কোটি মানুষ আধারের সাথে প্যান কার্ড লিঙ্ক করেছেন। .....বিস্তারিত পড়ুন
দীপাবলির সময় কেন পটকা ফোটানো নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা যায় না ?
উত্তরাপথঃ দীপাবলির পরের দিন, যখন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (CPCB) শহরের বায়ু মানের সূচকের তালিকা প্রকাশ করে,তখন দেখা যায় রাজধানী দিল্লি বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের প্রথমেই রয়েছে। CPCB-এর মতে, ১২ নভেম্বর বিকেল ৪ টায় দিল্লির বায়ু মানের সূচক ছিল ২১৮ যা ভোরের দিকে বেড়ে ৪০৭ এ পৌঁছায় । ৪০০ – ৫০০ AQI এর স্তর সুস্থ ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। দীপাবলির সারা রাত, লোকেরা পটকা ফাটিয়ে দীপাবলি উদযাপন করে। ১৩ নভেম্বর বিকেল ৪ টায় কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ আবার তথ্য প্রকাশ করে এই তালিকায়, দিল্লির গড় বায়ু মানের সূচক ছিল ৩৫৮ যা 'খুব খারাপ' বিভাগে পড়ে। বায়ু দূষণের এই পরিস্থিতি শুধু দিল্লিতেই সীমাবদ্ধ ছিল না। নয়ডার বায়ু মানের সূচক ১৮৯ থেকে ৩৬৩ এ এবং রোহতক, হরিয়ানার ১৩৭ থেকে বেড়ে ৩৮৩ হয়েছে। দীপাবলির দুই দিন দিল্লি ,নয়ডা ,কলকাতা, মুম্বাই সহ দেশের অন্যান্য শহরেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। এই দিনগুলিতে মানুষ বিষাক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে বাধ্য হয়েছে। ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জাতীয় রাজধানী দিল্লি এবং নয়ডায় সবুজ পটকা ছাড়া যে কোনও ধরণের আতশবাজি ফাটান সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ। আদালত সবুজ পটকা পোড়ানোর সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছে রাত ৮টা থেকে ১০টা। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে সুপ্রিম কোর্টের এই আদেশের মানে কী? আদালতের এই আদেশ কি এখন প্রত্যাহার করা উচিত? পুলিশ কেন এই আদেশ কার্যকর করতে পারছে না? এর জন্য কি পুলিশ দায়ী নাকি সরকারের উদাসীনতা রয়েছে এর পেছনে? .....বিস্তারিত পড়ুন
Electoral Bond এর গোপনীয়তা সরিয়ে রাজনৈতিক দলগুলিকে, জানাতে হবে প্রাপ্ত অনুদানের পরিমাণ
উত্তরাপথঃ বুধবার, নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond)প্রকল্পের আইনি বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের শুনানি হয়। শীর্ষ আদালত তার মন্তব্যে বলেছে, 'নির্বাচনী বন্ডগুলি রাজনৈতিক দলগুলিকে বেনামী অর্থ প্রদান করে, কারণ তাদের কেনাকাটা সম্পর্কিত রেকর্ডগুলি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার কাছে উপলব্ধ যা শুধুমাত্র তদন্তকারী সংস্থাগুলি অ্যাক্সেস করতে পারে৷ এর আগে নির্বাচনী বন্ড’ (Electoral Bond) সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) কেন্দ্র দাবি করেছিল, রাজনৈতিক দলগুলির আয়ের উৎস জানার অধিকার নেই জনতার।এবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তৎপর হল নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)।বুধবার বিকেল ৫টার মধ্যে যাবতীয় হিসেব জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনের তরফে।নির্বাচনী বন্ডের (Electoral Bond)মামলায় কেন্দ্রের আর্জি সত্বেও সুপ্রিম কোর্ট রাজনৈতিক দলগুলিকে আয়ের উৎস জানাতে বলেছিল। আদলত নির্দেশ দিয়েছিল, গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোন রাজনৈতিক দল কত অনুদান মিলেছে, সেই তথ্য বন্ধ খামে জানাতে হবে।এর আগেও নির্বাচনী বন্ডের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে একাধিক মামলা হয়েছে শীর্ষ আদালতে। মামলাকারীরা অভিযোগ করেছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলি এই নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ বিদেশ থেকে পেতে পারে এর ফলে গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। যদিও কোনও রাজনৈতিক দলই এই দাবি মানতে চায়নি। ৩ অক্টোবর মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সব তথ্য দিতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। এই রায়ের পরেই তৎপর হল কমিশন। .....বিস্তারিত পড়ুন