COPD আক্রান্তদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে মাছ

উত্তরাপথঃ ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD) একটি  ফুসফুসের রোগ যা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে চলেছে। এতে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা সহ এবং প্রায়শই কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং অত্যধিক শ্লেষ্মা উৎপাদনের মতো উপসর্গগুলি দেখা যায়।নতুন বিশ্লেষণ অনুসারে গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণা বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন যে ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার, যেমন চর্বিযুক্ত মাছ COPD আক্রান্তদের ফুসফুসের সমস্যার বিভিন্ন উপসর্গ কমাতে সেই সাথে শ্বাস নেওয়ার সমস্যায় সাহায্য করতে পারে। হাঙ্গেরির সেমেলওয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) তে আক্রান্ত কয়েক হাজার রোগীর উপর গবেষণা করেছেন। তারা ২০১৮ এবং ২০২৩ সালের মধ্যে করা তাদের গবেষণার ফলাফলগুলি নিউট্রিয়েন্ট জার্নালে প্রকাশ করেছেন। গবেষকদের পর্যালোচনায় দেখা গেছে যে, বিশেষ করে, প্রোটিন, ওমেগা-3 পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, এবং শাকসবজি সিওপিডি রোগীদের উপকার করে।সেমেলওয়েইস বিশ্ববিদ্যালয়ের পালমোনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডঃ জ্যানোস ভার্গের মতে "পশ্চিমী প্রকার থেকে ভূমধ্যসাগরীয় প্রকারে খাদ্য পরিবর্তন করা প্রয়োজন,"। .....বিস্তারিত পড়ুন

গবেষনায় প্রকাশ ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা

উত্তরাপথঃ একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় আসন্ন ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকে তাপপ্রবাহের হুমকির কথা তুলে ধরা হয়েছে। সমীক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক তাপমাত্রা এবং জলবায়ু পরিবর্তন ইভেন্ট চলাকালীন ক্রীড়াবিদ, দর্শক এবং কর্মীদের সুরক্ষা এবং মঙ্গলকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে।চলতি শীত মৌসুমে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে যে প্রচণ্ড তাপ তা কল্পনা করা যায় না। একই সময়ে, আগামী ছয় মাসে বিশ্বের ক্রীড়াবিদরা যখন অলিম্পিকের জন্য এখানে পৌঁছাবে, তখন তীব্র তাপপ্রবাহ আয়োজকদের জন্য সমস্যা তৈরি করবে। NPJ জলবায়ু ও বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাতে অলিম্পিকের সময় দুই সপ্তাহের  অলিম্পিকে তাপপ্রবাহের ঝুঁকির দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, বলা হয়েছে এবারের তাপ প্রবাহ ২০০৩ সালের প্যারিসের সর্বকালের রেকর্ড তাপকে অতিক্রম করবে।গবেষণার প্রধান লেখক প্যাসকেল ইয়ু বলেন, ২০ বছরে জলবায়ু পরিবর্তিত হয়েছে এবং এই তথ্য নীতিনির্ধারকদের সতর্ক করতে ব্যবহার করা হয়েছে যে পরিস্থিতি ২০০৩ সালের চেয়ে খারাপ হতে পারে। দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেট হেলথ জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ৮৫৪টি ইউরোপীয় শহর ও শহরের তুলনায় প্যারিসে তাপজনিত মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি ছিল, যার কারণ ছিল সবুজ স্থানের অভাব এবং ঘনবসতি।পরিসংখ্যানগুলি ২০০৩ সালের ঘটনাগুলির সাথে তুলনা করলে আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠে যখন ১৫,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল, যাদের বেশিরভাগই দুর্বল এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা একা বসবাস করেছিল। গত পাঁচ বছরে, প্যারিস চরম উত্তাপের সময়কাল অনুভব করেছে, বেশ কয়েকটি তাপের রেকর্ড ভেঙে গেছে। .....বিস্তারিত পড়ুন

Lodha: পশ্চিমবঙ্গে লোধাদের ভূমিহীনতা তাদের বিকাশের ক্ষেত্রে বড় বাঁধা

গার্গী আগরওয়ালা মাহাতোঃ বেশ কিছু দিন আগে একটি খবর শিরোনামে আসে লোধা (Lodha) সম্প্রদায়ের ১৩ বছর বয়সী একটি শিশুকে খাবার চুরি করার অভিযোগে মারধর করা হয়।পরে জানা যায় সাবাং এর বোরোচরা গ্রামের বাসিন্দা শিশুটি ক্ষুধার কারণে খাবার চুরি করেছিল। এরপর ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর শত শত এলাকাবাসী স্থানীয় একটি রাজ্য সড়ক অবরোধ করে এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানায়।সেদিনের সেই ঘটনা স্বাধীনতার ৭৮ বছর পর পুরো লোধা সমাজের অর্থনৈতিক তথা সামাজিক চিত্র বোঝার ক্ষেত্রে একটি উদাহরণ মাত্র।লোধারা পশ্চিমবঙ্গের তিনটি উপজাতির মধ্যে একটি যারা আদিম উপজাতি গোষ্ঠীর অন্তর্গত। ভারতের অন্যান্য উপজাতিদের তুলনায় লোধারা আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে। লোধাদেরকে ব্রিটিশ সরকার অপরাধী উপজাতি হিসেবে গণ্য করেছিল, এবং তারপর প্রাক ও উত্তর-উপনিবেশিক যুগে তাদের একটি ডি-নোটিফাইড উপজাতি হিসেবে গণ্য করা হয়েছিল। স্বাধীনতার পর, তারা কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক আদিম উপজাতি গোষ্ঠী (PTG) হিসাবে পুনরায় মনোনীত হয়। এখন আবার লোধাদের কেন্দ্রীয় সরকার বিশেষভাবে দুর্বল উপজাতীয় গোষ্ঠী (PVTG) হিসাবে পুনরায় মনোনীত করেছে। পশ্চিমবঙ্গে, লোধারা প্রধানত পুরুলিয়া ,পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলায় কেন্দ্রীভূত। .....বিস্তারিত পড়ুন

Bhojeshwar Mahadev Temple: রহস্য এবং কিংবদন্তিতে পূর্ণ মধ্যপ্রদেশের ভোজেশ্বর মন্দির

প্রীতি গুপ্তাঃ মধ্যপ্রদেশের ভোজপুর গ্রামে এক চমৎকার এবং বিস্ময়কর,এক অসম্পূর্ণ শিব মন্দির রয়েছে।এটি ভোজপুর শিব মন্দির বা ভোজেশ্বর মন্দির (Bhojeshwar Mahadev Temple)নামে বিখ্যাত। প্রাচীন এই শিব মন্দিরটি পারমার রাজবংশ (১০১০ AD- ১০৫৫AD) দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।  মন্দিরটি ১১৫ফুট (৩৫ মিটার) লম্বা, ৮২ ফুট (২৫ মিটার) চওড়া এবং ১৩ ফুট (৪ মিটার) উঁচু একটি টিলায় দাঁড়িয়ে আছে। এই মন্দিরের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এখানকার বিশাল শিবলিঙ্গ, এই অনন্য এবং বিশাল আকারের শিবলিঙ্গের কারণে ভোজেশ্বর মন্দিরকে উত্তর ভারতের সোমনাথও বলা হয়।মসৃণ লাল বেলেপাথর দিয়ে তৈরি, এই শিবলিঙ্গটি একটি একক পাথর দিয়ে তৈরি এবং এটিকে বিশ্বের বৃহত্তম প্রাচীন শিবলিঙ্গ বলে মনে করা হয়।ভোজেশ্বর মন্দিরটি (Bhojeshwar Mahadev Temple)১১ শতকে পরমারা রাজবংশের কিংবদন্তি রাজা রাজা ভোজ দ্বারা চালু করা হয়েছিল। তবে, মন্দিরটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় রয়েছে, শুধুমাত্র গর্ভগৃহে বিশাল শিবলিঙ্গ রয়েছে। মূল মন্দিরের কাঠামোটি কখনই নির্মিত হয়নি, যা ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের জন্য একটি বিভ্রান্তিকর রহস্য হিসেবে রয়েছে। ভিত্তি সহ এই মন্দিরের শিবলিঙ্গের মোট উচ্চতা ৪০ ফুট (১২ মিটার) এর বেশি।  শিবলিঙ্গের দৈর্ঘ্য, এর উচ্চতা ৭.৫ফুট (২.৩ মিটার) এবং ব্যাস ৫.৮ ফুট (২ মিটার)। .....বিস্তারিত পড়ুন

Frank Rubio মহাকাশে একটানা ৩৭১ দিন কাটানোর নতুন রেকর্ড গড়লেন

উত্তরাপথঃNASA মহাকাশচারী ফ্রাঙ্ক রুবিও (Frank Rubio)সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে একটি ঐতিহাসিক মিশন সম্পন্ন করেছেন। মহাকাশে দীর্ঘতম একক মিশনের জন্য সহকর্মী নভোচারী মার্ক ভান্দে হেই-এর রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছেন। রুবিও মহাকাশে একটানা ৩৭১ দিন কাটান।তিনি তার যাত্রা ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২ শুরু করেছিলেন এবং তা চলেছিল ২০২৩ সাল পর্যন্ত। এই সময়ে তিনি ISS(International Space Station )-এ থাকাকালীন  জীববিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা এবং জ্যোতির্বিদ্যার মতো বিভিন্ন শাখায় ব্যাপক পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান এবং দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ ভ্রমণ কীভাবে মানুষের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে তা আমাদের বোঝার জন্য বিস্তারিত গবেষণা করেন।তার দীর্ঘ মহাকাশে অবস্থানের সময় তিনি  মহাকাশচারীদের মহাকাশে মুখোমুখি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলিকে আরও ভালভাবে বুঝতে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং গবেষণা করেন। এক বছর ধরে চলা রুবিওর মিশনটি মঙ্গল গ্রহে এবং তার পরেও ভবিষ্যতের দীর্ঘমেয়াদী মিশনের জন্য মানুষকে প্রস্তুত করার জন্য নাসার প্রচেষ্টার অংশ ছিল। মিশনের মূল লক্ষ্যগুলির মধ্যে একটি ছিল পেশী ভর, হাড়ের ঘনত্ব এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের পরিবর্তন সহ মানবদেহে মাইক্রোগ্রাভিটির প্রভাবগুলি অধ্যয়ন করা। রুবিও এই পরিবর্তনগুলি নিরীক্ষণ করার জন্য এবং ডেটা সংগ্রহ করার জন্য বেশ কয়েকটি চিকিৎসা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল যা বিজ্ঞানীদের দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ ভ্রমণের নেতিবাচক প্রভাবগুলি প্রশমিত করার জন্য প্রতিরোধ ব্যবস্থা বিকাশে সাহায্য করবে। .....বিস্তারিত পড়ুন

অনুগল্প-মাছের কাঁটা

অসীম পাঠকঃ গোটা চৌধুরী পরিবার জুড়ে হৈচৈ কান্ড। কি না নতুন বউ মাছের কাঁটা বাছতে জানে না। একান্নবর্তী পরিবারে বাড়ির বড়ো ছেলে অর্নবের বউ নিশা মাছের কাঁটা বেছে খেতে পারেনা। তা না পারার ই কথা , ডাক্তার ছেলের ইঞ্জিনিয়ার বউ। শ্বশুর বাড়িতে যেদিন প্রথম পা রাখে নিশা সেদিন অর্নবের মা নমিতা দেবী তার গালে চুমু খেয়ে আদর করে বলেছিলো , তুই আমার মেয়ের অভাব পুরন করলি , মেয়ের মতোই থাকবি। তা প্রথম দিন খেতে বসেই নতুন বউ ডাক দেয় , মা কোথায় আমাকে খাইয়ে দাও , অফিস বেরুতে হবে। এ কি আদিখ্যেতা রে বাবা । নমিতা দেবী না পারছেন কিছু বলতে না পারছেন হজম করতে, এ যে গলার কাঁটা। মনে মনে গজরাতে গজরাতে ভাবেন একি বিষফোঁড়া উঠলো রে বাবা। নিশা সব বুঝে আদুরে গলায় বলে , আমি তো আপনার মেয়ে তাই না ? নমিতা দেবী কাৎলা মাছের মত মুখ করে বলেন , অবশ্যই। নিশা।অর্নবের দিকে চোখ টিপে মুচকি হাসে। নমিতা দেবী বলেন , তা হ্যাঁ মা মাছের কাঁটা না হয় বাছতে পারো না তাই বলে কি মাংসের হাড় ও বেছে দিতে হবে । সাথে সাথেই চটপটি মেয়ের ঝটপট জবাব , ও মা আপনি জানেননা যে আমি হাড় বিহীন মাংস খাই , এখন তো বোনলেস চিকেনের যুগ তা আপনাদের হেঁসেলে তো মুরগি চলে না , কি আর করি ফিগারটা তো মেন্টেন করতে হবে, মাছই ভরসা। নতুন বউ এর কথা শুনলে নমিতা দেবীর গা জ্বলে যায়। একদিন বলেই ফেললেন একটু আধটু রান্নাঘরে যাওয়ার কথা। শুনেই নিশা বলে, তা কি করে হয় মা , আমি তো চাকরী করি , এই যে আমার শ্বশুর মশাই উনি কি রান্নাঘরে যান ? আর আপনার ছেলেকেই দেখুন এক কাপ চা অবধি বানাতে পারে না। মেজ কাকাবাবু ছোট কাকাবাবু সবাই তো সকাল সকাল ভাত খেয়ে অফিস ছোটেন। আমি রাঁধতে শিখিনি মা তবে রান্নার যোগান দিতে পারি। .....বিস্তারিত পড়ুন

বহু ফসলী চাষাবাদ কি আগামীতে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত কর্রবে?

প্রীতি গুপ্তাঃ বিশ্বে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা আগামী দিনে বিজ্ঞানীদের কাছে সবচেয়ে বড় ইস্যু হতে চলেছে। সারা বিশ্বে যে অনুপাতে জনসংখ্যা বাড়ছে , অন্যদিকে সেই অনুপাতে চাষ জমি কমছে। এই অবস্থায় বহু ফসলী চাষাবাদ খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করনের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আমাদের দেশে বেশি হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আগামী দিনে ভারতে একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর পাশাপাশি জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি হওয়ায় প্রতি বছর বাড়তি জনসংখ্যার মাথাগোঁজার জন্য গৃহ নির্মাণে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ আবাদযোগ্য জমি চাষের আওতাবহির্ভূত হয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া শহরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ চাষযোগ্য জমিতে আবাসন প্রকল্প ও কলকারখানা স্থাপন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবকাঠামো  স্থাপনের জন্য ব্যাপকভাবে আবাদি জমির পরিধি দ্রুত কমছে। এ অবস্থায় বহু ফসলি চাষ  আমাদের জন্য অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। আজ থেকে ৪০ বছর আগে যে পরিমাণ জমিতে আমাদের প্রধান খাদ্যশস্যগুলি যেমন ধান ,গম উৎপাদন হতো; বর্তমানে এই সব চাষে ব্যবহৃত জমির পরিমাণ কমলেও উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে উন্নত বীজ, সার ও কীটনাশকের ব্যবহার, যান্ত্রিক চাষ, একফসলি জমিকে দুই বা তিনফসলি ভূমিতে রূপান্তর, উন্নত জাতের বীজ উদ্ভাবন, বপন অথবা রোপণ থেকে পরিপক্ব হওয়ার সময়ের হ্রাসে সাফল্য, জমিতে প্রাপ্যতা নিশ্চিতকরণ প্রভৃতি সমন্বিতভাবে কার্যকরের উদ্যোগ নেয়ার ফলে।বহু ফসলি শস্য চাষের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য .....বিস্তারিত পড়ুন

12 3 4 5 6 7 8
Scroll to Top