

পূজায় ডিজে বক্সের রমরমায়, ঢাকিদের কেউ ডাকছেনা
তেমন বায়না জোটেনি বাংলার ঢাকিদের। মহালয়ার দুই একদিন আগে থাকতেই রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকিদের দল বাড়তি রোজগারের আশায় কলকাতায় আসেন। এবার ঢাকিদের দল কলকাতা এলেও তারা তেমন একটা কোথাও ডাক পাচ্ছে না বলে অভিযোগ করে।সে সাথে তাদের দাবী পুজোয় ডিজে বক্সের রমরমায়, ঢাকিদের কেউ ডাকে না ।ঢাকিদের দাবি, প্রতি বছরই পুজোতে ক্রমশ কদর কমছে ঢাকিদের। আগের মত ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত চরম ব্যস্ততাও আর নেই। অত্যাধুনিক বাদ্যযন্ত্র, ডিজের বক্সের দাপটে ঢাকিদের কদর ক্রমশ কমছে বলে তারা জানিয়েছে। পুজো মানেই ঢাকের আওয়াজ।এইসময় তাদের ব্যস্ততা থাকে চরম পর্যায়ে। পুজো এলেই তাদের চাহিদা পাড়ায় পাড়ায়। .....বিস্তারিত পড়ুন


দুর্গাপূজায় মদ বিক্রি হবে না, বিক্রেতাদের জন্য রাজ্য সরকারের নির্দেশ
উত্তরাপথঃ দুর্গাপুজোর চারদিন মদের বিক্রি নিয়ে আশায় থাকেন মদের দোকানের মালিকেরা আর সুরাপ্রেমীরা। ছুটির এই চারদিন সুরাপ্রেমীরা নিজেদের মত করে আনন্দ করার জন্য অধীর আগ্রহে সারা বছর অপেক্ষা করেন। তবে এবার সেই আনন্দে তারা কিছুটা হলেও হতাশ হতে পারেন। রাজ্য সরকারের আবগারি বিভাগ ২০১৬ সাল থেকে একটি নীতি গ্রহণ করেছিল যে দুর্গাপূজার সমস্ত দিন মদের দোকান খোলা থাকবে তবে খুচরা বিক্রেতাদের একটি অংশ দাবি করেছিল যে তাদের কর্মচারীদের কথা মাথায় রেখে দুর্গা পূজার সময় ছুটির ব্যবস্থা করা দরকার। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রথমবার বিশেষ নির্দেশ জারি করেছে রাজ্য সরকার।এই নির্দেশ অনুসারে যে কোনও মদ বিক্রেতা অষ্টমী এবং বিজয়াদশমীর দিন তার দোকান বন্ধ রাখতে পারবেন। যে সমস্ত বিক্রেতারা পুজোর সময় তাদের দোকান বন্ধ রাখতে চান না তাদের জেলা আবগারি দপ্তরের কাছে আবেদন করতে হবে। আঞ্চলিক ভিত্তিতে আবেদন বিবেচনা .....বিস্তারিত পড়ুন


এবার থিমের ছোঁয়া, দিল্লির দুর্গাপূজার প্যান্ডেলে
উত্তরাপথঃ কলকাতার মত এবার দিল্লির দুর্গাপূজার প্যান্ডেলে থাকবে থিমের ছোঁয়া তবে প্যান্ডেলের থিম হবে অনন্য। দুর্গা পূজার প্যান্ডেল দুর্গা পূজার এক অনন্য অঙ্গ । দুর্গা পূজার পুরো প্যান্ডেলটিকে সাজানো হচ্ছে সংসদ ভবনের থিমে। চন্দ্রযান এবং মিশন আদিত্যের এক ঝলকও সেখানে দেখা যাবে। G-20-এর সাফল্যও সেখানে থাকবে। এশিয়ান গেমসেও দেশের ভালো পারফরম্যান্সের প্রতিফলন দেখান হবে। প্যান্ডেলের নকশা এবং সাজসজ্জার সাহায্যে এই সব থিম বাস্তবে পরিণত হবে। অন্যদিকে, নবরাত্রিতে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানও থাকবে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে।ইতিমধ্যে দিল্লির পূজা কমিটিগুলো প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। .....বিস্তারিত পড়ুন


জিপিএস অনুসরণ করতে গিয়ে সাগরে গাড়ি নামিয়ে দিলেন মহিলা
উত্তরাপথঃ ধরুন আপনি কোথাও যাবেন অথচ রাস্তা চেনেন না ,এই সমস্যা বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে কমবেশি সকলের।এই সময়ে আমাদের অনেকেই কাজের জন্য নতুন নতুন জায়গায় হামেশায় যেতে হয়। সেই সময় আমাদের একমাত্র ভরসা জিপিএস।সম্প্রতি জিপিএস নির্দেশ অনুযায়ী গাড়ি চালানোর সময় এমন এক উদ্ভট ঘটনা ঘটল দুই মহিলা পর্যটকের সাথে। তারা জিপিএস অনুসরণ করতে গিয়ে সাগরে গাড়ি নামিয়ে দিলেন। এই ভিডিও এখন ভাইরাল হচ্ছে,তবে ভিডিওতে জায়গা স্পষ্ট নয়।পর্যটকরা একটি ট্যুর কোম্পানী খোঁজার চেষ্টা করছিলেন এবং জিপিএস নির্দেশনা অনুসরণ করছিলেন এরপর তারা একটি ভুল বাঁক নিয়ে সাগরে গাড়ি নামিয়ে দেন। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর শেয়ার করা ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে যে লোকেরা সমুদ্রে ঝাঁপ দিচ্ছে এবং দুই পর্যটককে উদ্ধার করার চেষ্টা করছে।সৌভাগ্যক্রমে, গাড়িটি সাগরে তলিয়ে যাওয়ার আগেই উভয় পর্যটককে গাড়ির জানালা দিয়ে টেনে বের করা হয়। .....বিস্তারিত পড়ুন


২০২৩ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ১২৫টি দেশের মধ্যে ১১১তম ভারত
উত্তরাপথঃ বিশ্ব ক্ষুধা সূচক ২০২৩-এ (Global Hunger Index 2023) বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ১২৫টি দেশের মধ্যে ১১১তম স্থান পেল ভারত। ২০২২-এ ছিল ১০৭তম স্থানে। বৃহস্পতিবার এই সূচক প্রকাশ করা হয়েছে। ভারত মাত্র ২৮.৭ পয়েন্ট পেয়েছে। গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স স্কোরের উপর ভিত্তি করে যেখানে 0 হল সেরা স্কোর (ক্ষুধা নেই) এবং 100 হল সবচেয়ে খারাপ।সেখানে ভারতের ২৮.৭ যা ক্ষুধার তীব্রতাকে "গুরুতর" হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করে বহু মানুষ খেতে পান না, শিশু-মহিলারা অপুষ্টির শিকার। সবথেকে বড় কথা, প্রায় সকল প্রতিবেশি দেশই এই সূচকে ভারতের আগে স্থান পেয়েছে। চরম আর্থিক দুর্দশায় ধুকতে থাকা পাকিস্তান আছে ১০২তম স্থানে। যে শ্রীলঙ্কায় গত বছর অর্থনীতি প্রায় ভেঙে পড়েছিল, তারাও আছে ৬০তম স্থানে। এছাড়া, বাংলাদেশ আছে ৮১তম স্থানে আর নেপাল আছে ৬৯তম স্থানে। ভারত সরকার অবশ্য এই সূচক মানতে নারাজ। বরং সরকারের দাবি, ক্ষুধা পরিমাপের প্রক্রিয়াতেই ত্রুটি রয়েছে। তাই এই সূচকে ক্ষুধার .....বিস্তারিত পড়ুন


বদলে যাচ্ছে বাঙালির মহালয়ার নস্টালজিয়া
উত্তরাপথ: বদলে যাচ্ছে বাঙালির মহালয়ার নস্টালজিয়া,বেশীরভাগ বাঙালি বাড়িতে রেডিও এখন অমিল,তাই মহালয়ার ভোর, এখন কাটছে ইউটিউবেই, বাজছে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রর শ্লোক-“ আশ্বিণের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জির/ ধরণীর বহিরাকাশে অন্তর্হিত মেঘমালা/ প্রকৃতির অন্তরাকাশে জাগরিত জ্যোতির্ময়ী জগন্মাতার আগমনবার্তা/ আনন্দময়ী মহামায়ার পদধ্বনি…।”আজও মহালয়ার ভোর মানেই বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের এই শ্লোক পাঠ, শুধু মাধ্যমটুকুই বদলে গিয়েছে। সারা বাংলা এমনকি বাংলার বাইরে যেখানে বাঙালি রয়েছে সেখানে আজও ঘরে ঘরে বাজে মহিষাসুরমর্দিনী।পরিবর্তন শুধু এই রেডিওর জায়গায় এসেছে মোবাইল, ইউটিউব এবং টিভি, আমবাঙালি আজও বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের সেই শ্লোক শোনে ।কিছু বছর আগেও মহালয়ার সাতদিন আগে থেকে রেডিও সারাই করার দোকানগুলিতে রীতিমতো ভিড় লেগে থাকতো। .....বিস্তারিত পড়ুন


বাঙালি বলেই কি জগদীশ চন্দ্র বসু বেতার যন্ত্র আবিষ্কারকের মর্যাদা পাননি?
উত্তরাপথঃ রেডিও বা বেতার যন্ত্রের আবিষ্কারক হিসেবে গুগলিয়েলমো মার্কোনির নাম সবাই জানে । কিন্তু তার আগেই বেতার যন্ত্র তৈরি করেছিলেন বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। বাঙালি বলেই জগদীশ চন্দ্র বসু আবিষ্কারকের মর্যাদা পাননি? আমাদের রাজ্যে এই ঘটনা নিয়ে একটা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব চালু আছে। কিন্তু আসলেই কি তাই? জগদীশ চন্দ্র বসু্র গবেষণা ছিল ক্ষুদ্র বিদ্যুৎচুম্বক তরঙ্গ বা মাইক্রোওয়েভ নিয়ে।পরীক্ষাগারে তিনিই প্রথম ক্ষুদ্র বিদ্যুৎচুম্বক তরঙ্গ আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। তিনি চেষ্টা করছিলেন ক্ষুদ্র তরঙ্গকে রেডিও বা বেতারযন্ত্রের সাহায্যে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পাঠাতে। অবশেষে ১৮৯৪ সালে সফল হয় তাঁর সেই চেষ্টা। ১৮৯৫ সালে জগদীশ চন্দ্র বসু কলকাতার টাউন হল মাঠে এক জনসভায় বক্তৃতা দেন।সেখানে তিনি বিদ্যুৎচুম্বকীয় তরঙ্গকে বিনা তারে দেয়াল ভেদ করে কীভাবে পাঠানো .....বিস্তারিত পড়ুন