আনন্দ ধাম

অসীম পাঠকঃ কাল্পনিক সংলাপ হয়তো বা বেদনাবিধুর ভালোবাসার অমলিন ছবি [প্রস্তাবনা --- হিমাচল প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ের কোলে সুন্দর মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের সমাহারে এক সুসজ্জিত আশ্রম ….. সেখানে আনন্দ মহারাজ ধর্ম আলোচনা করেন প্রতিদিন সহস্র শিষ্য শিষ্যা সমভিব্যাহারে … দিল্লি থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সুপ্রিম কোর্টের ফেমাস ক্রিমিনাল ল ইয়ার ঊর্মি আগরওয়াল ….. হঠাৎই আশ্রমের কথা শুনে তার ইচ্ছা হয় বিশাল কম্পাউন্ডের ভেতরে আসতে …. সিকিউরিটি কে নিজের পরিচয় দিয়ে সোজা আনন্দ মহারাজের ড্রইংরুমে ঢোকে ঊর্মি, সাদা চাদরে কাঁচা পাকা দাড়িতে সোফার উপরে ধ্যান মৌন আনন্দ মহারাজ …. ধূপ ধূনার গন্ধে শঙ্খধ্বনি তে আবিষ্ট গোটা ঘর …. একটু আগেই সন্ধ্যা আরতি হয়ে গেছে ……] আনন্দ - দীপো জ্যোতি পরং ব্রহ্ম দীপো জ্যোতির্জনার্দনঃ। দীপো হরতু মে পাপং সন্ধ্যাদীপ নমোস্তুতে। ঊর্মি - গুড ইভিনিং মহারাজ আমার প্রনাম নেবেন। আনন্দ - কর্পূরগৌরং করুণাবতারং, সংসারসারম্ ভুজগেন্দ্রহারম্ সদাবসন্তং হৃদয়ারবিন্দে, ভবং ভবানীসহিতং নমামি। .....বিস্তারিত পড়ুন

Heart Beat: বাংলার ছেলের হাতধরে হৃদস্পন্দনের ছয় দশকের পুরানো রহস্য উন্মোচন

গার্গী আগরওয়ালা মাহাতোঃ  আপনি যখন বিজ্ঞানের এই বিশেষ প্রবন্ধটা পড়ছেন তখন নিশ্চই আপনার মধ্যে আপনার হৃদপিন্ড সম্পর্কে জানার একটা আগ্রহ বাড়ছে। আপনার হৃদপিন্ড, হৃদস্পন্দন এই সমস্ত বিষয়গুলিকে নিয়ে হাজার প্রশ্ন আপনার মাথায় ঘুরছে। আপনি কি জানেন কিভাবে কাজ করে আমাদের হৃদপিন্ড? হৃদরোগে আক্রান্ত হলে এর মধ্যে কী পরিবর্তন হয়? হৃদপিন্ডের কাঠামো ও প্রক্রিয়া বোঝার জন্য গবেষকরা ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে চেষ্টা করছেন। আর এই অজানা রহস্য উন্মোচনের পথ দেখালেন আমাদের এই বাংলার ছেলে ড. দেবব্রত দত্ত। তার হাত ধরে এই নতুন গবেষণা বিখ্যাত Nature পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছে। ড. দত্তের জন্ম বাঁকুড়া জেলার ওন্দা ব্লকের রতনপুর গ্রামে। ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছে ছিলো বিজ্ঞানী হওয়ার, তাই পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন থেকে স্কুল এর পড়াশুনা শেষ করে রসায়ন-এ অনার্স নিয়ে ভর্তি হয় কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে (St. Xavier’s college)। তারপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (Calcutta University) থেকে Biochemistry তে M.Sc-র পর IIT-Kharagpur থেকে বায়োটেকনোলজিতে Ph.D. করেন। .....বিস্তারিত পড়ুন

Golden Fort: রাজস্থানের থর মরুভূমির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত সত্যজিতের সেই "সোনার কেল্লা"

গার্গী আগরওয়ালা মাহাতোঃ বাঙালি মাত্রই "সোনার কেল্লা"(Golden Fort) নামটির সাথে পরিচিত। এটি সত্যজিৎ রায়ের লেখা ক্লাসিক বাংলা গোয়েন্দা উপন্যাস যা পরে সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় চলচিত্রের রূপ পায়।আজ আমরা বাঙালির সেই নস্টালজিয়া"সোনার কেল্লা" ঘুরে দেখব যা পশ্চিম ভারতের রাজস্থানের থর মরুভূমির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত জয়সালমির দুর্গ নামে পরিচিত।বেলেপাথর দিয়ে তৈরি এই দুর্গটিতে সকালের সূর্যের রশ্মি পড়লে এটি সোনার মতো চকচক করে, তাই হয়ত সত্যজিৎ রায় এই দুর্গটিকে "সোনার কেল্লা"(Golden Fort)বলেছিলেন।   জয়সালমির দুর্গটি বিশ্বের বৃহত্তম দুর্গগুলির মধ্যে একটি। এই দুর্গটি একটি বিস্তীর্ণ মরুভূমির মাঝখানে ২৫০ ফুট উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘেরা। দুর্গটি ১১৫৬ খ্রিস্টাব্দে রাজপুত শাসক রাওয়াল জয়সাল দ্বারা  ত্রিকুটা পাহাড়ের চূড়ায়  নির্মিত হয়েছিল।দুর্গটির চিত্তাকর্ষক স্থাপত্যের জন্য, হলুদ বেলেপাথর ব্যবহার করা হয়েছিল, যা পুরো কাঠামোকে একটি সোনালি আভা দেয়।জয়সালমির দুর্গটির দেয়াল এবং বারান্দায় অপূর্ব কারুকাজ রয়েছে যা সেই যুগের কারিগরদের শৈল্পিক দক্ষতাকে প্রতিফলিত করে। .....বিস্তারিত পড়ুন

12 3 4 5 6 7 8
Scroll to Top