‘D51’ সিনেমায় নাগার্জুনের সাথে ধানুশ ও রশ্মিকাকে দেখা যাবে  

সংগৃহীত-ছবি টুইটার

উত্তরাপথঃ তামিল সুপারস্টার ‘ধানুশ’ তার আসন্ন প্যান ইন্ডিয়া ছবি ‘D51’-এর জন্য আজকাল খবরের শিরোনামে রয়েছেন। এই চলচ্চিত্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই,২০২৩-এ ঘোষণা করা হয়েছিল।  নির্মাতাদের মতে, ‘D51’ একটি মাল্টি-স্টারার ফিল্ম হতে চলেছে এবং এতে অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির কিছু প্রতিভাবান অভিনেতাও অভিনয় করবেন।  ধনুশ এবং শেখর কামুলা একটি নতুন ভাবে এই ছবিতে ফিরে এসেছে।  নির্মাতারা এতে আরও একজন শিল্পীকে যোগ দেওয়ার ঘোষণা করেছেন, যা ভক্তদের উত্তেজনাকে সপ্তম আকাশে নিয়ে গেছে।ইনি হলেন দক্ষিণের প্রবীণ অভিনেতা আক্কিনেনি নাগার্জুন।

এই ‘D51’ ছবিতে অভিনেতার বলিষ্ঠ অভিনয় দেখা যাবে।  নাগার্জুনের জন্মদিন উপলক্ষে নির্মাতারা এই ঘোষণা করেছেন।  তার টুইটার হ্যান্ডেলে এই আপডেটটি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের নিজের রাজার চেয়ে কে ভালো তার ক্যারিশমা দিয়ে পর্দায় আলোকিত করতে পারে।’  এই ঘোষণার পর তামিল এবং তেলেগু উভয় দর্শকই পর্দায় এই সমন্বয় দেখতে আগ্রহী।

 শ্রী ভেঙ্কটেশ্বরা সিনেমাস এলএলপি এবং অ্যামিগোস ক্রিয়েশনস প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যানারে সোনালি নারাং প্রেজেন্টস ‘ডি 51’ প্রযোজনা করছেন সুনীল নারাং এবং পুস্কুর রাম মোহন রাও।  সম্প্রতি এই ছবির জন্য লিড লেডি হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন রশ্মিকা মান্দানা।

সম্প্রতি রশ্মিকা তার টুইটার হ্যান্ডেলে ‘ডি 51’ সিনেমায় তার চুক্তিবদ্ধ হওয়া নিয়ে উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। ‘D51’ ছবিটি পরিচালনা করবেন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী শেখর কামুলা।  হিন্দি ছাড়াও এই সিনেমাটি তামিল, তেলেগু, কন্নড় এবং মালায়ালাম ভাষায় মুক্তি পাবে।  ধানুশের কথা বললে, শিগগিরই তাকে দেখা যাবে ‘ক্যাপ্টেন মিলার’ ছবিতে।  ছবিটিতে মুক্তি পাওয়া অভিনেতার লুক দর্শকদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছে।

  প্রসঙ্গত নাগার্জুন ২৯আগস্ট, ২০২৩-এ তার ৬৪ তম জন্মদিন উদযাপন করলেন। এই নাগার্জুন ছবির মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন বিজয় বিন্নি।  আগামী বছর মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


 সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গের ছোট-বড় যে কোনও নির্বাচন মানেই রাজনৈতিক হিংসা । সদ্য অনুষ্ঠিত পঞ্চায়েত নির্বাচনও তার ব্যতিক্রম নয়।রাজনৈতিক হিংসা যাতে না হয় নির্বাচনে তার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার পরও হিংসা অব্যাহত থাকল, সারা রাজ্যজুরে ঘটল তেরোটি মৃত্যুর ঘটনা ।পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে  ঘট হিংসা রাজ্যের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সহ নাগরিকদের ভোটাধিকার নিয়ে আমাদের সামনে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আমাদের রাজ্যে চলতে থাকা রাজনৈতিক হিংসার পেছনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ একাধিক কারণ থাকলেও বেকারত্ব সহ দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতি এর প্রধান কারণ । দুর্বল গ্রামীন অর্থনীতির কারণে বেশীরভাগ গ্রামীন এলাকার মানুষদের অর্থনৈতিক উপার্জনের সুযোগ খুব কম। বিশেষত স্বল্প শিক্ষিত সেই সব মানুষদের যারা না পায় সরকারি চাকুরি না পারে ঠিকা শ্রমিকের কাজ করতে, গ্রামীন অর্থনীতিতে বিশাল সংখ্যক মানুষ এই শ্রেনীর অন্তর্গত .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top