তামিলনাড়ুর মন্ত্রী সেন্থিল বালাজি ইডি কর্তৃক গ্রেফতার, অত্যাচারের অভিযোগ তুলেছে ডিএমকে

উত্তরাপথ

তামিলনাড়ুর বিদ্যুৎমন্ত্রী ভি সেন্থিল বালাজিকে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তার বাড়িতে অভিযান চালানোর পর গ্রেফতার করেছে। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের (পিএমএলএ) অধীনে বালাজিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ইড়ি পরে আদালতে তার হেফাজত চাইবে বলে খবর। অন্যদিকে ডিএমকে নেতাদের অভিযোগ যে বালাজিকে অসুস্থ অবস্থায় তাঁর বাড়ি থেকে ইড়ি গ্রেপ্তার করেছে। রাজ্যের মন্ত্রী পি কে সেকর বাবু বলেন, বালাজির অবস্থা দেখে মনে হয়েছে তাঁকে অত্যাচার করা হয়েছে। তামিলনাড়ুর বিদ্যুৎমন্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ভিডিওতে বালাজিকে কাঁদতেও দেখা গেছে। বিদ্যুৎমন্ত্রীকে এখন আইসিইউতে রাখা হয়েছে বলে খবর। সে অজ্ঞান এবং তার নাম ডাকা হলেও সাড়া দিচ্ছে না। তার কানের কাছে ফোলাভাব রয়েছে। তার ইসিজিতেও অনেক চড়াই-উতরাই রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বাবুর অভিযোগ, বালাজিকে নির্যাতন করা হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


যুক্তিবাদী আন্দোলনের পথিকৃৎ প্রবীর ঘোষও আমি

ড. জীবনকুমার সরকার: ৭ এপ্রিল ২০২৩ প্রয়াত হলেন যুক্তিবাদী আন্দোলনের পথিকৃৎ প্রবীর ঘোষ। তাঁর প্রয়াণে দেশ ভারাক্রান্ত। যুক্তিবাদীরা চরম মর্মাহত। আমিও। তাঁর সঙ্গে কীভাবে জড়িয়েছিলাম সে এক ইতিহাস। ১৯৯৪ সালে মাধ্যমিক পাস করে গাজোল হাইস্কুলে সবে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছি। নতুন বইয়ের মধ্যে ডুবে আছি। আর নিয়মিত ক্লাস করছি। এইভাবে পুজোর ছুটি এসে যায়। পুজোর ছুটির আগের দিন অর্থাৎ যেদিন স্কুল হয়ে এক মাসের জন্য বন্ধ থাকবে স্কুল, সেইদিন আমি আর রাজেন লাইব্রেরীতে যাই। রাজেন আমার ছাত্রজীবনের সেরা বন্ধু। দুজনে কী বই নেবো, কী ধরনের বই নিয়ে .....বিস্তারিত পড়ুন

কৃষ্ণগহ্বরের "ছায়া" ও "ছবি"

ড. সায়ন বসু: ১৭৮৩ সালে ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John Michell) ‘ডার্ক স্টার’ (dark stars) শিরোনামে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেন। তার গবেষণা পত্রের বিষয়বস্তু ছিল "বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু যার মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত পালাতে পারে না"। এখান থেকেই মূলত কৃষ্ণগহ্বরের (Black Hole) ধারণা আসে এবং এটি নিয়ে গবেষনা ও অনুসন্ধান শুরু হয়। পরবর্তিতে অবশ্য এটি বিজ্ঞান মহলে একটি অযৌক্তিক তত্ত্ব হিসেবে বেশ অবহেলার স্বীকার হয়। আলোর মত কোন কিছু বেরিয়ে আসতে পারবে না এমন একটি তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের কাছে বেশ অযৌক্তিক মনে হয়েছিল। তাই ধীরে ধীরে থেমে যায় কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে গবেষনা। .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top