Chicken Soup: চিকেন স্যুপের নিরাময় শক্তির পেছনে থাকা বিজ্ঞান

উত্তরাপথঃ চিকেন স্যুপ(Chicken Soup) দীর্ঘ সময় ধরে একটি সুস্বাদু এবং নিরাময়কারী খাবার হিসাবে বিবেচিত হয়।সাধারণত ঘরে কেউ অসুস্থ হলে তার জন্য এক বাটি মুরগির স্যুপ প্রস্তুত করা এখন সাধারণ অভ্যাস। মুরগির স্যুপে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান এবং যৌগ রয়েছে যা শরীরের জন্য উপকারী । উদাহরণস্বরূপ, মুরগি নিজেই প্রোটিন সরবরাহ করে, যা টিস্যু মেরামত এবং ইমিউন ফাংশনের জন্য অপরিহার্য।চিকেন স্যুপ, সর্দি এবং ফ্লুর একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিকার।কার্যত প্রতিটি সংস্কৃতির আধুনিক প্রজন্ম চিকেন স্যুপের Chicken Soup) সুবিধার জন্য এটিকে প্রায় তাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে পরিণত করেছে।

থেরাপি হিসাবে চিকেন স্যুপের Chicken Soup)  যাত্রা শুরু হয় ৬০ খ্রিস্টাব্দে রোমে। সেইসময় পেডানিয়াস ডায়োসকোরাইডস,নামে একজন সেনা সার্জন ছিলেন যিনি রোমান সম্রাট নিরোর অধীনে কাজ করতেন তার লেখা পাঁচ-খণ্ডের চিকিৎসা বিশ্বকোষ এক সহস্রাব্দেরও বেশি সময় ধরে প্রাথমিক নিরাময়কারী হিসাবে চিকেন স্যুপের ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছিলেন।  কিন্তু ,প্রাচীন চীনে চিকেন স্যুপের উৎপত্তি হাজার হাজার বছর আগে।

এখন প্রশ্ন চিকেন স্যুপের Chicken Soup) উপকারিতার বিষয়ে আদৌ কি কোনও বিজ্ঞানের ভিত্তি আছে ? নাকি মুরগির স্যুপ শুধুমাত্র একটি সান্ত্বনাদায়ক প্লাসিবো হিসাবে কাজ করে, অর্থাৎ, আমাদের অসুস্থ থাকাকালীন মানসিক কিছু সান্তনা প্রদান করে ?

Colby Teeman একজন নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়েটিক্স সেইসাথে  University of Dayton এর পুষ্টির অধ্যাপক হিসাবে তার বক্তব্য হল ,’ আমি চিকেন স্যুপের আবেদন সম্পর্কে ভালভাবে সচেতন: ঝোলের উষ্ণতা এবং চিকেন, শাকসবজি এবং নুডলসের সমৃদ্ধ, সুস্বাদু স্বাদ।  যা স্যুপকে স্বাতন্ত্র্যসূচক স্বাদ দেয় তা হল “উমামি” – মিষ্টি, নোনতা, টক এবং তেতো সহ স্বাদের সংবেদনের পঞ্চম শ্রেণি।  এটি প্রায়শই একটি “মাংসযুক্ত” স্বাদ হিসাবে বর্ণনা করা হয়।‘ তবে উমামির এই স্বাদ শুধুমাত্র মাংস বা মুরগিতে নয়;  পনির, মাশরুম, মিসো এবং সয়া সসেও রয়েছে।

চিকেন স্যুপের Chicken Soup) উপকারিতা বিষয়ে অধ্যয়নগুলি দেখায় যে এর স্বাদ ছাড়াও,এটি এর সক্রিয় নিরাময় বৈশিষ্ট্যগুলির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রসঙ্গে Colby Teeman বলেন ,’ আমি যখন শ্বাসযন্ত্রের রোগে আক্রান্ত রোগীদের দেখি, আমি লক্ষ্য করি তাদের মধ্যে অনেকেই হঠাৎ করে কম খাচ্ছেন বা একেবারেই খাচ্ছেন না।  এর কারণ তীব্র অসুস্থতা যা আপনার ক্ষুধা হ্রাস করতে পারে।  খাওয়ার মত ইচ্ছা অনুভব না করার অর্থ আপনার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়ার সম্ভাবনা কম, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং অসুস্থতা থেকে পুনরুদ্ধারের জন্য কোনও ভালো কার্যকর উপায় নয়।‘এই অবস্থায় বিভিন্ন গবেষকদের দ্বারা করা গবেষনায় দেখা গেছে যে মুরগির স্যুপের উমামি স্বাদ ব্যক্তিদের মধ্যে ক্ষুধা জাগাতে সাহায্য করতে পারে।গবেষকদের মতে গবেষণায় অংশগ্রহণকারীরা উমামি স্বাদযুক্ত স্যুপ প্রথমবার গ্রহণের পরে তারা ক্ষুধার্ত বোধ করেছিল।

আবার অন্যান্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা গবেষণায় বলা হয়েছে যে উমামি স্বাদ হজমের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারে।আমাদের মস্তিস্ক যখন আমাদের জিভের স্বাদ রিসেপ্টরগুলির মাধ্যমে উমামিকে অনুভব করে, তখন সেটি আমাদের পরিপাকতন্ত্রকে আরও সহজে প্রোটিন শোষণ করতে উদ্দীপ্ত করে।

এছাড়াও উমামি স্বাদ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল উপসর্গগুলি কমাতে পারে, যা অনেক লোক খোলা স্থানে দীর্ঘ সময় কাটালে অনুভব করে। যদিও বেশিরভাগ লোক গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল লক্ষণগুলির সাথে  শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণকে যুক্ত করে না, তবে শিশুদের গবেষণায় দেখা গেছে যে এই ভাইরাস পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, এবং ডায়রিয়ার লক্ষণগুলি বাড়িয়েছে।এই সব ক্ষেত্রে চিকেন স্যুপ Chicken Soup)  আমাদের  সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।আবার অনেক সময় সাধারণ সর্দি এবং ফ্লুর লক্ষণ দেখা দেয়, যেমন নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, হাঁচি, কাশি এবং ঘন শ্লেষ্মা , এই সব ক্ষেত্রেই উমামি স্বাদ যুক্ত চিকেন স্যুপ বিশেষ উপকারী।  

চিকেন স্যুপের প্রশান্তিদায়ক এবং নিরাময় প্রভাবগুলি সত্যিই বোঝার জন্য, স্যুপের উপাদানগুলি বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।সমস্ত চিকেন স্যুপ পুষ্টিকর নিরাময় বৈশিষ্ট্যে পরিপূর্ণ তা নয়।  উদাহরণস্বরূপ, মুরগির স্যুপের আল্ট্রাপ্রসেসড টিনজাত সংস্করণ, যেখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রায় কোনও সবজি ব্যবহার করা হয় না । অন্যদিকে ঘরে তৈরি মুরগির স্যুপে প্রায়শই গাজর, সেলারি এবং পেঁয়াজের মতো সবজি থাকে, যা ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এবং যে কোনও সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরকে প্রোটিনের একটি সম্পূর্ণ উৎস সরবরাহ করে।আবার যদি চিকেন স্যুপটিকে আমেরিকান উপায়ে প্রস্তুত করা হয়, তাহলে এতে ব্যবহৃত নুডলস কার্বোহাইড্রেটের একটি সহজপাচ্য উৎস প্রদান করে যা আমাদের শরীরের শক্তি এবং উদ্দীপনা পুনরুদ্ধারের জন্য কাজ করে।

এমনকি মুরগির স্যুপের উষ্ণতাও আমাদের দেহকে নানাভাবে সাহায্য করতে পারে। এর হাল্কা উষ্ণ বাষ্প আমাদের নাক এবং শ্বাসযন্ত্রের প্যাসেজের তাপমাত্রা বাড়ায়, যা ঘন শ্লেষ্মাকে আলগা করে যা প্রায়শই শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা কমাতে সাহায্য করে। এটিকে  শুধুমাত্র গরম জলের সাথে তুলনা করে, গবেষণায় দেখা গেছে যে মুরগির স্যুপ শ্লেষ্মা আলগা করতে গরম জলের থেকে বেশী কার্যকর।কখনও কখনও মুরগির স্যুপে ব্যবহৃত ভেষজ ও মশলা, যেমন মরিচ এবং রসুন শ্লেষ্মা আলগা করতে সাহায্য করে।চিকেন স্যুপে যে জল এবং ইলেক্ট্রোলাইট থাকে, তা রিহাইড্রেশনে সাহায্য করে।

চিকেন স্যুপের স্বাস্থ্য উপকারিতা গুলি থাকলেও এটি নিজে থেকে অসুস্থতা নিরাময় করতে পারে না, এটি একটি সুষম খাদ্যের পুষ্টিকর এবং প্রশান্তিদায়ক সংযোজন হতে পারে, বিশেষ করে অসুস্থতার সময়।তবে ব্যক্তি বিশেষে এই অভিজ্ঞতাগুলি পরিবর্তিত হতে পারে এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরামর্শের জন্য সর্বদা একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা বাঞ্ছনীয়।

খবরটি শেয়ার করুণ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন


ফ্লিম রিভিউ -ওপেনহাইমার

উত্তরাপথ: বিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্রিস্টোফার নোলান দ্বারা পরিচালিত”ওপেনহাইমার” একটি মাস্টারপিস মুভি। ছবিতে জে. রবার্ট ওপেনহেইমার, এক নামকরা পদার্থবিজ্ঞানী, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পারমাণবিক বোমার বিকাশে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।এই সিনেমায় ওপেনহাইমার এর জটিল জীবনকে বর্ণনা করা হয়েছে। সেই হিসেবে 'ওপেনহাইমার'কে বায়োপিক বলা যেতে পারে।  কারণ এটি একজন মানুষের গল্প। এই ছবির গল্প তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত।ছবির শুরুতে পারমাণবিক বোমা তৈরির আবেগের কথা বলা হয়েছে।  যেখানে নায়ক কিছু না ভেবে নিবেদিতপ্রাণভাবে এমন একটি অস্ত্র তৈরিতে নিয়োজিত থাকে যা বিশ্বকে ধ্বংস করতে পারে।  অস্ত্র তৈরি হওয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ে নায়ক তার কাজের ফলাফল দেখে অপরাধবোধে পূর্ণ হয়।  এবং তৃতীয় পর্যায়টি হল রাজনীতি  যা ওপেনহাইমারকে মোকাবেলা করতে হয়েছে।  পুরো সিনেমাটি রঙিন হলেও রাজনৈতিক অংশ সাদা-কালো রাখা হয়েছে।  এই তিনটি সময়কালে যা কিছু ঘটছে, তা সবই একে অপরের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত। .....বিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকাপ ২০২৩: পাকিস্তানকে হারিয়ে Afghanistan এ ঈদের মতো পরিস্থিতি

আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ ২০২৩-এর ২২ তম ম্যাচে আফগানিস্তান পাকিস্তানকে বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করেছে। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে আফগানিস্তান। এই প্রথম ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে হারাল আফগানিস্তান আর এই পাকিস্তানকে হারিয়ে আফগানিস্থানে(Afghanistan)এখন ঈদের মতো পরিস্থিতি।এক আফগানিস্থানি সমর্থকের মতে এটি ছিল আমাদের ইতিহাসের একটি বিরল মুহূর্ত যখন পুরো জাতি খুশি ছিল এবং নিজেদের মত করে তারা তাদের এই খুশী উদযাপন করেছেন। এক্স হ্যান্ডেলে এক সমর্থকের মতে, সেদিন উদযাপন ছিল, পার্টি ছিল। এটি ছিল আমাদের ইতিহাসের একটি বিরল মুহূর্ত যখন পুরো জাতি খুশি ছিল এছাড়াও, এটি ছিল ২০২৩ বিশ্বকাপের তৃতীয় বড় আপসেট । টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাবর আজমের দল। প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান দল ২৮২ রান করে। জবাবে আফগানিস্তান দল ২৮৩ রান তাড়া করে ৪৯ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্য অর্জন করে। এই ম্যাচে হারের পর বেশ ক্ষুব্ধ দেখাচ্ছিল অধিনায়ক বাবর আজমকে। ম্যাচ-পরবর্তী উপস্থাপনার সময়, তিনি দলের ত্রুটিগুলি তালিকাভুক্ত করেছিলেন এবং পরাজয়ের জন্য নিজেদের দায়ী করেছিলেন। .....বিস্তারিত পড়ুন

দীপাবলির সময় কেন পটকা ফোটানো নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা যায় না ?

উত্তরাপথঃ দীপাবলির পরের দিন, যখন কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড (CPCB) শহরের বায়ু মানের সূচকের তালিকা প্রকাশ করে,তখন  দেখা যায় রাজধানী দিল্লি বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের প্রথমেই রয়েছে। CPCB-এর মতে, ১২ নভেম্বর বিকেল ৪ টায় দিল্লির বায়ু মানের সূচক ছিল ২১৮ যা ভোরের দিকে বেড়ে ৪০৭ এ পৌঁছায় । ৪০০ – ৫০০ AQI  এর স্তর সুস্থ ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। দীপাবলির সারা রাত, লোকেরা পটকা ফাটিয়ে দীপাবলি উদযাপন করে। ১৩ নভেম্বর বিকেল ৪ টায় কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ আবার তথ্য প্রকাশ করে এই তালিকায়, দিল্লির গড় বায়ু মানের সূচক ছিল ৩৫৮ যা 'খুব খারাপ' বিভাগে পড়ে।   বায়ু দূষণের এই পরিস্থিতি শুধু দিল্লিতেই সীমাবদ্ধ ছিল না।  নয়ডার বায়ু মানের সূচক ১৮৯ থেকে ৩৬৩ এ এবং রোহতক, হরিয়ানার ১৩৭ থেকে বেড়ে ৩৮৩ হয়েছে। দীপাবলির দুই দিন দিল্লি ,নয়ডা  ,কলকাতা, মুম্বাই সহ দেশের অন্যান্য শহরেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। এই দিনগুলিতে মানুষ বিষাক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে বাধ্য হয়েছে। ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জাতীয় রাজধানী দিল্লি এবং নয়ডায় সবুজ পটকা ছাড়া যে কোনও ধরণের আতশবাজি ফাটান সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ। আদালত সবুজ পটকা পোড়ানোর সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছে রাত ৮টা থেকে ১০টা। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে সুপ্রিম কোর্টের এই আদেশের মানে কী?  আদালতের এই আদেশ কি এখন প্রত্যাহার করা উচিত?  পুলিশ কেন এই আদেশ কার্যকর করতে পারছে না?  এর জন্য কি পুলিশ দায়ী নাকি সরকারের উদাসীনতা রয়েছে এর পেছনে? .....বিস্তারিত পড়ুন

Fried rice syndrome: আগের দিনের রান্না করা ভাত খেলে হতে পারে এই বিশেষ অসুখটি

উত্তরাপথঃ আপনার কি বাসী ভাত বা পান্তা খাওয়ার অভ্যেস আছে? সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় ফ্রাইড রাইস সিনড্রোম (Fried rice syndrome) নিয়ে আমরা প্রায়ই অবশিষ্ট খাবার গরম করে আবার খাই। কিন্তু জানেন কি এই অভ্যাস আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে। অনেক সময় পর আগের রান্না করা  ভাত খাওয়ার ফলে পেট সংক্রান্ত সমস্যা হয়। কেউ কেউ মনে করেন যে খাবার পুনরায় গরম করলে এতে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া মারা যায়, কিন্তু তা নয়। যে খাবারেই স্টার্চ থাকে না কেন, এতে উপস্থিত টক্সিন তাপ প্রতিরোধী। অর্থাৎ খাবার গরম করার পরও ব্যাকটেরিয়া নষ্ট হয় না। ফ্রাইড রাইস সিনড্রোম নামে এই সমস্যা সম্পর্কিত একটি অবস্থা রয়েছে। আজ আমরা এই ফ্রাইড রাইস সিনড্রোম অবস্থার লক্ষণ, কারণ এবং প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করব। ভাত রান্না করার পর, যখন অবশিষ্ট ভাত কয়েক ঘন্টা বা সারারাত ঘরের তাপমাত্রায় রেখে দেওয়া হয় এবং তাতে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে শুরু করে, তখন এই অবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে ফ্রাইড রাইস সিনড্রোম। .....বিস্তারিত পড়ুন

Scroll to Top